সফিক গ্রাফিক্স এন্ড ইন্টারনেট মিডিয়া

একটি সফটওয়্যার দিয়ে ১জিবি ফাইল ১০ মেগাবাইট বানান

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<strong>কটি সফটওয়্যার দিয়ে ১জিবি ফাইল ১০ মেগাবাইট বানান  এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন</strong>
<br />
আপনারা হয়তোবা উইনরার বা অন্য কিছু দিয়ে ফাইল কম্প্রেস করেন । কিন্তু সেগুলা দিয়ে কি আর এটা সম্ভব?<br />

তাই আপনাদের পিসির  জন্য আজ মাত্র 1mb এর সফটওয়্যার নিয়ে এলাম যা দিয়ে 
আপনারা ১ জিবির ফাইলকেও মাত্র ১০ মেগাবাইট বানাতে পারবেন । সেটা আবার পরে 
যখন প্রয়োজন হবে <span class="bdv_cx" id="bdvrplc0">extract</span> করে ব্যবহার করতে পারবেন ।ফলে আপনাদের হারড ডিস্ক এর সাইজ বেরে গেলো কিনা?<br />

<div id="chitikaSelectBeacon2">
 </div>
প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন ।<br />

<h3>
<a href="https://binbox.io/DMoyR" target="_blank">DoWnlOad LiNk</a></h3>
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ,এইবার ইন্সটল করে নিন ।মনে করি ইন্সটলকরা হয়ে গেছে<br />

ডেক্সটপ এর আইকন কে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন<br />

* এবার Compress files” ক্লিক করে “Next”<br />

ক্লিক করুন<br />

* এখন KGB তে ক্লিক করে ADD DIRECTORY<br />

ক্লিক করুন ফটো টা দেখুন<br />

Next এ ক্লিক করুন<br />

এখন দেখুন কাজ চলছে ,তাই একটু ওয়েট<br />

করুন , কিছু ক্ষণ পড় দেখবেন কম্প্রেড শেষ<br />

হয়ে যাবে, এই ভাবে আপনি যত<br />

খুশি করতে পারবেন<br />

নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন ।<br />

<h4>
<a href="https://binbox.io/DMoyR" target="_blank">DoWnlOad LiNk</a></h4>
</div>

একটি সফটওয়্যার দিয়ে ১জিবি ফাইল ১০ মেগাবাইট বানান

কটি সফটওয়্যার দিয়ে ১জিবি ফাইল ১০ মেগাবাইট বানান এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন আপনারা হয়তোবা উইনরার বা অন্য কিছু দিয়ে ফাইল কম্প্রেস ক...

+ আরও পড়ুন »

যে কোন ছবিকে জোড়া লাগিয়ে একটি পোষ্টার তৈরি করুন মূহূর্তে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
 এই সফটওয়্যারটির নাম হল Poster Razar। মূলত অমরা 
অনেকেই ছবির কাজ করি। বাহারী ছবি দ্বারা বড়সড় একটি পোষ্টার বানিয়ে Wall 
Mounting করতে চাই। কিন্তু এখানে চাইলেতো হবেনা, বিপত্তি থাকে একটি 
জায়গাতে। তাহলো- আপনি কোন ছবিকে পোষ্টার হিসাবে প্রিন্ট করে বাহির করতে 
পারবেন না। কেননা, প্রিন্টারে কাগজ প্রিন্ট হবার একটি নিদষ্ট পরিমাপ থাকে 
তথা- A4, A6 কিংবা Heigh তে ১৬ এবং Wedith এ- ৮.৫ থাকে ।<br />

তাই এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে এই Poster Razar সফটওয়্যারটি। মূলত 
নাম শুনেই অনেকেই হয়ত বুঝতে পারছেন ছবি কাটাকাটি করা। হ্যা এর প্রধান কাজ 
হল-<br />

একটি ছোট ছবিকে এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে কেটে টুকরো টুকরো করে পরে তা এক
 একটি পার্ট প্রিন্ট করার পরে জোড়া লাগিয়ে পোষ্টার সাইজ ছবি বানাতে পারবেন।
 উল্লেখ্য বাজারে আপনারা যে সকল পোষ্টার আকারের সিনেমার ছবি/ক্যালেন্ডার 
দেখেন তা মুলত প্রথমে এই সকল সফট ওয়্যারের সাহায্য পার্ট পার্ট করে প্রিন্ট
 বাহির করা হয়। অতপর জোড়া লাগিয়ে প্রেস কারখানা থেকে তা বড় আকারে প্রিন্টে
 রুপ দেওয়া হয়।<br />

সফটওয়্যারটি ইনষ্টলের প্রয়োজন নাই । অমি এখানে পোর্টএবল ভার্সন করে 
দিয়েছি। তাই মাউস পয়েন্টার দ্বারা এক ক্লিক করলেই ওপেন হবে। এর ইন্টারফেসটি
 নিম্নরুপ-<br />

১। এখানে যে ছবিটি নিয়ে কাজ করবেন তাহা মাউস পয়েন্টার দ্বারা ড্রাগ করে 
নিলেই হবে কিংবা Open এ-ক্লিক করলেই হবে। ছবিটি নিয়ে কি আকারে/পরিমাপে কাজ 
করবেন তাহা দেখাতে Settings ক্লিক করে তা ঠিক করে দিতে হবে।<br />

এখানে যেমন- সেন্টিমিটার হলে-CM, ইঞ্চি হলে-ICH, পোষ্টার আকার হলে-PT ইত্যাদি সিলেক্ট করে দিতে হবে।<br />

২। এরপর Next করুন। এবং নিম্নের চিত্রের উপর যে নির্দেশনা দেওয়া আছে সেই অনুযায়ী কাজ করুন। তারপার আবার ও Next করুন।<br />

৩। আবারো নতুন উইন্ডো আসবে। ।এখানে বর্ডারে Over lapping Size নির্ধারন করে দিতে পারেন। না দিলেও হবে। এরপর Next করুন।<br />

৪। এখানে Size in Page এ- প্রস্থ ও উচ্চতা হিসাবে কতটি পৃষ্ঠাতে কাজটি 
করতে চান তা উল্লেখ করতে হবে। না দিলেও সমস্যা নাই। Default হিসাবে শো 
করবে। এরপর Next করুন।<br />

৫। এরপর ছবিটি সেইভ করতে Save the Poster বাটনে ক্লিক করুন। একটি নাম দিন ও কোথায় সেইভ করবেন তা দেখিয়ে দিন।<br />

পরামর্শ -(এখানে ছবিটি PDF ফরম্যাটে সেইভ হবে। তাই উক্ত ছবিটি ওপেন করতে
 হলে অবশ্যই আপনার পিসিতে PDF ওপেন করার সফট ওয়্যার যেমন- Foxit Reader, 
Adobe reader ইত্যাদি থাকতে হবে।)<br />

৬। পরিশেষে কাজটি কেমন হল তা নিজেই যাচাই করুন। এখানে যেমন আমি যে ছবিটি
 নিয়ে কাজ করেছি তার কিছু নমূনা চিত্র দেখলেই ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন-<br />

কি দেখতে পারছেন? ছবিটি চারটিভাগে দ্বিখন্ডিত করেছে। এই গুলো প্রিন্ট করে জোড়া দিলেই একদম পূর্বের মত পূর্ণাঙ্গ ছবির রুপ পাবে।<br />

তাহলে পিসি হেল্পলাইন বন্ধুরা আর দেরী কেন? এবার পোষ্টার ছবি বানাতে 
নিজেই লেগে পড়ুন। ভাল ভাল সব পোষ্টার ছবি বানিয়ে আপনার বন্ধু মহলকে চমকে 
দিন।<br />

<h3>
<strong><a href="https://binbox.io/PbLYz" target="_blank">ডাউনলোড করুন এইখান থেকে</a></strong></h3>
</div>

যে কোন ছবিকে জোড়া লাগিয়ে একটি পোষ্টার তৈরি করুন মূহূর্তে

এই সফটওয়্যারটির নাম হল Poster Razar। মূলত অমরা অনেকেই ছবির কাজ করি। বাহারী ছবি দ্বারা বড়সড় একটি পোষ্টার বানিয়ে Wall Mounting করতে চাই। ...

+ আরও পড়ুন »

আসুন জেনে নেই ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথড সম্পর্কে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="_5pbx userContent">
<div style="text-align: justify;">
এই মেথডের কথা মাথায় এলেই কিছু দুর্বোধ্য 
সমীকরণ মাথায় চলে আসে। অধিকাংশ মানুষই এই মেথড সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন না।
 তাই এই পোস্টে জানানোর চেষ্টা করছি ডিএল মেথড সম্পর্কে।</div>
</div>
<div style="text-align: justify;">
বৃটিশ নাগরিক – পরিসংখ্যানবিদ ফ্রাঙ্ক 
ডাকওয়ার্থ এবং গণিতজ্ঞ টনি লুইস ডি/এল মেথড বা ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির 
প্রধান প্রবক্তা। ডাকওয়ার্থ এর জন্ম ১৯৩৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। টনি লুইসের 
জন্ম ১৯৪২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। দু’জনেরই জন্ম ইংল্যান্ডের ল্যাঙ্কাশায়ারে।</div>
<div style="text-align: justify;">
এই মেথড চালু হবার আগে আরও দুটি মেথড চালু 
ছিল। এর মধ্যে বেশি প্রচলিত ছিল MPO মেথড বা Most Productive Over Method. 
এই পদ্ধতি অনুসারে ২য় ইনিংসে ব্যাটিং করা দলের যত ওভার কমানো হবে, সেই ওভার
 গুলো হবে প্রথমে ব্যাট করা দলের সবচেয়ে কম রান পাওয়া ওভার। অর্থাৎ পরে 
ব্যাট করা দলের যদি ১০ ওভার কমে যায়, তাহলে প্রথমে ব্যাট করা দল যেই ১০ টি 
ওভারে সবচেয়ে কম রান করেছে, সেই ১০ ওভারের রানই কমে যাবে টার্গেট থেকে। এই 
পদ্ধতির বড় গলদ ধরা পড়ে ১৯৯২ বিশ্বকাপের ইংল্যান্ড বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা 
সেমিফাইনাল ম্যাচে। সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১ বলে ২২ রানের অবাস্তব 
টার্গেট দেয়া হয়।</div>
<div style="text-align: justify;">
ডি এল মেথডের প্রথম ব্যবহার ঘটে ১৯৯৬-৯৭ 
মৌসুমে জিম্বাবুয়ে বনাম ইংল্যান্ডের ওয়ানডে ম্যাচে। ঐ খেলায় জিম্বাবুয়ে 
ডি/এল মেথডে ৭ রানে জয়ী  হয়। ২০০১ সালে আইসিসি এই মেথড আনুষ্ঠানিকভাবে 
গ্রহণ করে।</div>
<div class="_5pbx userContent" style="text-align: justify;">
প্রথমত, বৃষ্টি বা অন্যান্য কারণে যদি ম্যাচের পুরো ওভার শেষ করা না 
যায়, তাহলে ডিএল মেথড ব্যবহার করা হয়। এই মেথড ওয়ানডে এবং টি টুয়েন্টি 
ক্রিকেটে ব্যবহার করা হয়। আমাদের আলোচনা হবে ওয়ানডে ক্রিকেট নিয়ে।<span class="Apple-converted-space"> </span><strong>ডিএল মেথড অনুযায়ী কোনো ওয়ানডে ম্যাচের ফল তখনই ঘোষিত হবে যখন উভয় ইনিংসে কমপক্ষে ২০ ওভার করে খেলা হবে।</strong><br />

প্রথমতঃ যদি ম্যাচের আগেই বৃষ্টির কারণে কার্টেল ওভারের ম্যাচ ঘোষণা করা
 হয় এবং উভয় পক্ষকেই রিডিউসড ওভার খেলতে দেয়া হয় এবং ম্যাচের মধ্যে আর কোনো
 ওভার কাটা না লাগে, সেক্ষেত্রে ডিএল মেথড প্রযোজ্য হবেনা। যেমন, হয়তো 
বৃষ্টি হয়েছে ম্যাচের আগে, একটা সময় বৃষ্টি থেমে মাঠ খেলার উপযোগী হল, 
কিন্তু এতে কিছু সময় নষ্ট হওয়ায় ৫০ ওভারের বদলে উভয় পক্ষকে ৪০ ওভার দেয়া হল
 খেলার জন্য এবং দুই দলই পুরো ৪০ ওভার করে খেলার সুযোগ পেল। এক্ষেত্রে ডিএল
 মেথড প্রযোজ্য হবেনা। কেননা এক্ষেত্রে ইনিংস শুরুর আগে সবারই রান শুন্য 
এবং উইকেটের ঘরেও শুন্য এবং প্রত্যেকেই জানে রিডিউসড ওভারের কথা।<br />

যদি প্রথম ইনিংসে কোনো বিঘ্ন ঘটে, যাতে প্রথম ইনিংস শুরুর পরে সেটাকে 
রিডিউস করা হয়, কিন্তু সেই রিডিউসড ওভারের সমান ওভারই দ্বিতীয় ইনিংসে খেলতে
 দেয়া হয় তখন প্রথম ইনিংস শেষে দ্বিতীয় ইনিংসের টার্গেট পুনরায় সেট করা হয়।
 এটা হাতে কত ওভার ছিল, কত রান হয়েছে আর কত উইকেট ছিল এটার উপর ভিত্তি করে 
করা হয়। সাধারণত এসব ক্ষেত্রে টার্গেট বাড়ানো হয় দ্বিতীয় ইনিংসে, কেননা 
প্রথম ইনিংসের কিছুটা অংশ জুড়ে ব্যাটিং দল ভেবেছিল তাদের হাতে আরও ওভার 
আছে। সেক্ষেত্রে আগে জানলে তারা আরও দ্রুত রান নেয়ার উদ্দেশ্যে ব্যাটিং 
করতে পারতো। সেই রানটা ব্যালান্স করে দেয়া হয় টার্গেট পুনর্নির্ধারণ করে 
বাড়িয়ে।<br />

যদি দ্বিতীয় ইনিংসে কোনো বিঘ্ন ঘটে এবং এর জন্য দ্বিতীয় ইনিংসের ওভার 
সংখ্যা কমাতে হয়, তাহলে ডিএল মেথড অনুযায়ী হাতে থাকা রান, ওভার ও উইকেট 
অনুযায়ী তাদের টার্গেট পুনর্নির্ধারণ করা হয়।<br />

প্রশ্ন আসতেই পারে এই নির্ধারণ কিসের ভিত্তিতে করা হয়? এটা করা হয় 
“রিসোর্সের” ভিত্তিতে। এই রিসোর্স হল হাতে থাকা ওভার এবং উইকেট মিলিয়ে একটা
 পার্সেন্টেজ। উদাহরণ হিসেবে এখানে একটি টেবিল দেয়া আছে যেখানে ৫ ওভার পর 
পর এবং উইকেট হাতে থাকার ভিত্তিতে রিসোর্স দেখানো হয়েছে। প্রতিটি বলের 
বিস্তারিত হিসাব আছে সম্পূর্ণ টেবিলে।<br />

ডিএল মেথড যেভাবে অ্যাপ্লাই হবেঃ<br />১. ইনিংসের শুরুতে রিসোর্স পার্সেন্টেজ যত ছিল<br />২. বিরতির ফলে যেটুকু রিসোর্স নষ্ট হবে<br />৩. বাকি যা রিসোর্স থাকবে<br />

এখন, পরে ব্যাট করা দলের রিসোর্স যদি প্রথমে ব্যাট করা দলের থেকে কম হয়,
 তাহলে দুই দলের বাকি থাকা রিসোর্সের রেশিও করতে হবে। এরপর পরে ব্যাট করা 
দলের টার্গেট হবে প্রথমে ব্যাট করা দলের স্কোর কে সেই রেশিও দিয়ে ভাগ করে।<br />

যদি পরে ব্যাট করা দলের রিসোর্স প্রথমে ব্যাট করা দলের রিসোর্সের থেকে 
বেশি হয়, তাহলে ১ম দলের রিসোর্স কে ২য় দলের রিসোর্স থেকে বাদ দিয়ে দিতে 
হবে। এরপর এটাকে ২২৫ এর পার্সেন্টেজ বানাতে হবে (আইসিসি নির্ধারিত ওয়ানডের 
গড় স্কোর)। এরপর সেটাকে প্রথমে ব্যাট করা দলের রানের সাথে যোগ করে পরে 
ব্যাট করা দলকে টার্গেট দিতে হবে।<a href="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/Untitled-2.png"><img alt="Untitled-2" class="attachment-full aligncenter" height="422" src="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/Untitled-2.png" width="1220" /></a><br />

<strong>১ম উদাহরণঃ (২য় দলের ইনিংসের মাঝে ওভার কার্টেল হলে)</strong><br />

প্রথমে ব্যাট করে টিম ‘এ’ ৫০ ওভারে ২৫০ রান করলো। চেজ করতে নেমে টিম 
‘বি’ ৪০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯৯ রান করলো এমন অবস্থায় বৃষ্টিতে খেলা স্থগিত হয়ে
 গেল।<br />

এখানে, টিম ‘এ’ পুরো ৫০ ওভারে খেলেছে, তাই তাদের রিসোর্স = ১০০%<br />টিম ‘বি’ এর শুরুতে রিসোর্স ছিল = ১০০%<br />৪০ ওভার শেষে টিম ‘বি’ ৫ উইকেট হারিয়েছে, টেবিল অনুযায়ী তাদের রিসোর্স বাকি = ২৬.১%<br />টিম ‘বি’ এর মোট ব্যবহৃত রিসোর্স = ১০০-২৬.১=৭৩.৯%<br />এখানে টিম ‘বি’ এর রিসোর্স ‘এ’ থেকে কম, সুতরাং ‘বি’ এর টার্গেট হবে মেইন টার্গেটের ৭৩.৯/১০০ গুণ।<br />টিম ‘এ’ এর স্কোর ছিল ২৫০, তাই টিম ‘বি’ এর টার্গেট হবে ২৫০x৭৩.৯/১০০=১৮৪.৭৫=১৮৫<br />

যেহেতু ম্যাচ আর হয়নি, সেহেতু বিজয়ী ঘোষণা হবে টিম ‘বি’ এই টার্গেট 
অতিক্রম করেছে কিনা এটা দেখে। যেহেতু টিম ‘বি’ ১৯৯ রান করেছে, তারা ১৮৫ 
থেকে ১৪ রান বেশি করেছে, ফলে তারা ১৪ রানে বিজয়ী হয়েছে পরে ব্যাট করা 
সত্বেও।<br />

<strong>২য় উদাহরণঃ ২য় ইনিংসের মাঝপথে খেলা স্থগিত হয়ে কিছু ওভার কেটে আবার চালু হলেঃ</strong><br />

ধরা যাক, ৪০ ওভারের কার্টেল ম্যাচে ১ম ইনিংসে ব্যাট করে টিম ‘এ’ ২০০ রান
 করলো এবং টিম ‘বি’ ৩০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৪০ করলো। এ অবস্থায় বৃষ্টির জন্য ৫ 
ওভার খেলা স্থগিত থাকার পর আবার শুরু। এ অবস্থায় টিম ‘বি’ এর নতুন টার্গেট 
কি হবে?<br />

টিম ‘এ’ ৪০ ওভার খেলেছে প্রথম থেকে, সুতরাং তাদের রিসোর্স = ৮৯.৩%<br />টিম ‘বি’ এর ইনিংস শুরুর সময় রিসোর্স (৪০ ওভার হবার কথা) = ৮৯.৩%<br />৩০ ওভার শেষে টিম ‘বি’ এর ১০ ওভার হাতে ছিল এবং ৫ উইকেট হাতে ছিল, এই অবস্থায় রিসোর্স = ২৬.১%<br />৫ ওভার কাটা যাওয়ায় খেলা নতুন করে শুরু হলে ৫ ওভার হাতে থাকলো, এই অবস্থায় রিসোর্স থাকলো = ১৫.৪%<br />সুতরাং, রিসোর্স কাটা গেল ২৬.১-১৫.৪=১০.৭%<br />অর্থাৎ রিসোর্স বাকি থাকলো = ৮৯.৩-১০.৭=৭৮.৬%<br />টিম ‘বি’ এর রিসোর্স ‘এ’ থেকে কম, সুতরাং ‘বি’ এর টার্গেট হবে মেইন টার্গেটের ৭৮.৬/৮৯.৩ গুণ।<br />যেহেতু টিম ‘এ’ ২০০ করেছে, সুতরাং টিম ‘বি’ এর টার্গেট হবে ২০০x৭৮.৬/৮৯.৩=১৭৬ রান।<br />

যেহেতু তারা ১৪০ রান করেছে, সুতরাং বাকি ৫ ওভারে তাদের করতে হবে আরও ৩৬ রান।<br />

<strong>৩য় উদাহরণঃ (১ম ইনিংসে ইন্টারাপশন হলে)</strong><br />

ধরি, ৫০ ওভারের ম্যাচে টিম ‘এ’ প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২৫ ওভারে ২ 
উইকেটে ১০০ করলো, এই অবস্থায় বৃষ্টির কারণে ওভার কাটা যাওয়ায় ১ম দলের ইনিংস
 শেষ ঘোষণা করা হল এবং টিম ‘বি’কে ২৫ ওভার ব্যাট করার সুযোগ দেয়া হল। এখন 
টিম ‘এ’ জানতো না যে তাদের ইনিংস ২৫ ওভারে শেষ হবে, কিন্তু টিম ‘বি’ ২৫ 
ওভার জেনেই মাঠে নামছে, এটা টিম ‘এ’ এর জন্য আনফেয়ার হয়ে যায়। ফলে টিম ‘বি’
 এর টার্গেট বেশি দেয়া হয়।<br />

টেবিলে দেখতে পাবো, টিম ‘এ’ মাত্র ২৫ ওভার ব্যাট করার সুযোগ পাওয়ায় এবং ২
 উইকেট হারানোয় তাদের ৬০.৫% রিসোর্স বাকি ছিল। যেহেতু ১০০% রিসোর্স থাকা 
অবস্থায় ইনিংস শুরু করেছে সুতরাং তারা মাত্র ১০০-৬০.৫=৩৯.৫% রিসোর্স 
ব্যবহার করতে পেরেছে।<br />

টিম ‘বি’ ২৫ ওভার ব্যাট করার সুযোগ পাবে। তাদের হাতে ১০ উইকেট থাকায় 
রিসোর্স হবে ৬৬.৫%। ফলে টিম ‘বি’ এর হাতে ৬৬.৫-৩৯.৫=২৭% বেশি রিসোর্স থাকবে
 টিম ‘এ’ এর তুলনায়। সুতরাং তাদেরকে ২২৫ এর ২৭% অর্থাৎ ৬০.৭৫ রান বেশি করতে
 হবে টিম ‘এ’ থেকে (৫০ ওভারের ওয়ানডের এভারেজ স্কোর ২২৫ ধরা হয়)।<br />

সুতরাং টিম ‘বি’ এর টার্গেট হবে ১০০+৬০.৭৫=১৬০.৭৫ বা ১৬১ রান ২৫ ওভারে। 
এভাবে ‘বি’ টিমের আগে থেকে জেনে ২৫ ওভার ব্যাটিং করার সুবিধাটা নিউট্রিলাইজ
 করা হল।<br />

এছাড়া ১ম ইনিংসের মাঝপথে খেলা স্থগিত হয়ে আবার ১ম ইনিংস শুরু হলে সেক্ষেত্রেও ডিএল মেথড অনুযায়ী টার্গেট কাটাছেড়া হবে।<br />

নিয়মটা আসলেই অনেক জটিল। তবে এটা দিয়ে মোটামুটি একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব।
 বর্তমানে ডিএল মেথডের ক্যালকুলেটর আছে যেখানে শুধুমাত্র রান, উইকেট আর 
ওভার সংখ্যা বসিয়ে দিলেই তারা টার্গেট নির্ধারণ করে দেয়।<span class="Apple-converted-space"> </span>ডাকওয়ার্থ লুইস মেথড ক্যালকুলেটর  থেকে সহজেই আমরা টার্গেট জেনে নিতে পারি।<br />

ডাকওয়ার্থ লুইস মেথড সঠিকভাবে না জানলে কি হয় তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ সেই 
দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৩ বিশ্বকাপে স্বাগতিক হিসেবে তারা অন্যতম ফেভারিট ছিল। 
এক পর্যায়ে সুপার সিক্সে উঠতে হলে শ্রীলংকার বিপক্ষে গ্রুপের শেষ ম্যাচে 
জিততেই হতো প্রোটিয়াদের। শ্রীলংকার জন্যও অপরিহার্য ছিল জয় তাই সমীকরণ এমন 
ছিল যে  হারলেই বিদায় নিতে হবে বিশ্বকাপ থেকে।  ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে 
দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের জন্য নতুন লক্ষ্য নির্ধারিত হয় ৪৫ বলে ৫৭ রান। ৪৫তম 
ওভারে ড্রেসিংরুম থেকে মার্ক বাউচারকে জানানো হয় ৪৬তম ওভার শেষে 
স্কোরবোর্ডে ২২৯ তুললেই পরের রাউন্ডে যাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। মুরালিধরনের করা
 পঞ্চম বলটিকে ডিপ মিড উইকেটের উপর দিয়ে ছক্কা মারেন বাউচার এবং দক্ষিণ 
আফ্রিকার স্কোর এক বল বাকি থাকতেই হয় ২২৯। বাউচার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে 
গেছেন ভেবে পরের বলটি ধীরে সুস্থে মিড উইকেটে খেলে কোন রান নিলেন না। এর 
পরপরই আকাশ ভেঙে নামলো তুমুল বৃষ্টি। হঠাৎই দক্ষিণ আফ্রিকার ড্রেসিংরুমে 
রাজ্যের হতাশা ! অধিনায়ক শন পোলক বসে আছেন গালে হাত দিয়ে। পোলকের হিসাবের 
ভুলে ছিটকে গেল দল । বাউচারকে পাঠানো বার্তায় পোলক জানিয়েছিলেন ২২৯ রান 
করলে ম্যাচটি জিতবে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আসলে জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার 
প্রয়োজন ছিল ২৩০ রান।<br />

</div>
<ul class="wpuf-attachments">
<li style="text-align: justify;"><a href="http://i0.wp.com/www.cricketkhor.com/wp-content/uploads/2015/05/dl-2.jpg" rel="external nofollow" target="_blank"><img alt="dl-2" class=" alignleft" src="http://i0.wp.com/www.cricketkhor.com/wp-content/uploads/2015/05/dl-2.jpg?resize=150%2C150" /></a><a href="http://i2.wp.com/www.cricketkhor.com/wp-content/uploads/2015/05/Untitled-2.png" rel="external nofollow" target="_blank"><img alt="Untitled-2" class=" alignnone" src="http://i2.wp.com/www.cricketkhor.com/wp-content/uploads/2015/05/Untitled-2.png?resize=150%2C150" /></a></li>
</ul>
</div>

আসুন জেনে নেই ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথড সম্পর্কে

এই মেথডের কথা মাথায় এলেই কিছু দুর্বোধ্য সমীকরণ মাথায় চলে আসে। অধিকাংশ মানুষই এই মেথড সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন না। তাই এই পোস্টে জানানোর ...

+ আরও পড়ুন »

এবার খুব সহজে আপনার Facebook বন্ধুদের Only Me প্রাইভেসি দেওয়া ছবি দেখুন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই??? আশা করি আল্লাহর রহমতে সকলেই ভাল 
আছেন। আজকের টিউনটি ফেসবুকের প্রাইভেসি নিয়ে। তবে এই টিউনটি শুধুমাত্র যারা
 জানেন না তাদের জন্য দেোয়া হয়েছে।<br />

আমরা হয়ত অনেক সময়ই দেখেছি যে ফেসবুকে অ
<br />
<a href="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8.png"><img alt="দেওয়া ছবি দেখুন" class="attachment-full aligncenter" height="339" src="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8.png" width="473" /></a>নেকেই
 তাদের প্রোফাইল পিকচার only me প্রাইভেসি দিয়ে লক করে রাখে। হয়ত আপনার কোন
 দরকারে আসতে পারে সেই ছবিগুলো অথবা বন্ধুর সাথে মজা করার জন্যও লাগতে 
পারে। আর যারা বন্ধুদের লক করা ছবিটি বড় করে দেখতে চান তারা এদিকে আসেন।<br />

প্রথকে নিচের ছবির মত আপনার ফেসবুক বন্ধুর প্রোফাইলে ঢুকুন।<br />

তারটর যে ছবিটি আপনি দেখতে বা ডডাউনলোড ককরতে চান উপরের ছবিটির মত Copy 
Image Locator a click করুন তারপর লিংকটি আপনার ব্রাউজারের এড্রেসবারে 
Paste করুন। এইরকম একটি লিংক পাবেন। এখান খেকে<br />

https://fbcdn-profile-a.akamaihd.net/hprofile-ak-prn2/t1.0-1/c0.0.160.160/p160x160/10312147_751324144888525_79960840034944585348784_n.jpg<br />

এই লিংকটি থেকে hprofile-ak-prn2/t1.0-1/c0.0.160.160/p160x160/ অংশটুকু
 কেটে ফেলে দিন আর বাকি অংশটুকু রেখে Enter চাপ দিন দেখবেন আপনার বন্ধুর 
সবটা ছবি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। নিচের মত এড্রেসে।<br />

https://fbcdn-profile-a.akamaihd.net/10312147_751324144888525_7996084003494348784_n.jpg<br />

আশা করি বুঝতে পারছেন। যদি বুঝতে কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই টিউনমেন্ট করবেন। আশা করি সমাধান দিতে পারব।</div>

এবার খুব সহজে আপনার Facebook বন্ধুদের Only Me প্রাইভেসি দেওয়া ছবি দেখুন

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই??? আশা করি আল্লাহর রহমতে সকলেই ভাল আছেন। আজকের টিউনটি ফেসবুকের প্রাইভেসি নিয়ে। তবে এই টিউনটি শুধুমাত্র যা...

+ আরও পড়ুন »

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর এসএসসি শিক্ষাবৃত্তি ২০১৫ এর জন্য অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি জেনে নিন এখান থেকে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষা বৃত্তির কর্মসূচীর আওতায় দেশের বিভিন্ন 
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত
 মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বৃত্তি প্রদান করে আসছে। 
সেই ধারাবাহিকতায় ১১তম পর্যায়ে ২০১৫ সালের এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
 মেধাবি ও শিক্ষাক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা প্রত্যাশী  শিক্ষার্থীদেরকে বৃত্তি
 প্রদান করবে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।<br />

<h3>
<strong>বৃত্তির পরিমাণ ও সময়কালঃ</strong></h3>
<strong>শিক্ষার স্তরঃ</strong> এইচ.এস.সি.<br />

<strong>সময়কালঃ</strong> ২ বছর<br />

<strong>মাসিক বৃত্তিঃ</strong> ২,৫০০ টাকা<br />

<strong>বার্ষিক অনুদানঃ</strong> পাঠ্য উপকরণের জন্য এককালীন ২৫০০ টাকা ও পোশাক পরিচ্ছদের জন্য ১,০০০ টাকা<br />

<h3>
<strong>বৃত্তির জন্যে আবেদনের যোগ্যতাঃ</strong></h3>
<ul>
<li>সিটি কর্পোরেশন এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)</li>
</ul>
<ul>
<li>জেলা শহর এলাকার অন্তর্গত স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৪.৮৮ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)</li>
<li>গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলের স্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্যঃ ন্যূনতম জিপিএ ৪.৭০ (চতুর্থ বিষয় ব্যতিত, সকল গ্রুপের জন্য)</li>
</ul>
<h3>
<strong>আবেদনের নিয়ম ও শর্তাবলীঃ</strong></h3>
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর শিক্ষা বৃত্তি এর আবেদন এর প্রক্রিয়াতে এবার 
পরিবর্তন আনা হয়েছে। এবার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইনে করা হয়েছে। ফলে
 এখন সরাসরি কোন আবেদন গ্রহনযোগ্য হবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে 
আবেদন প্রক্রিয়াঃ<br />

<a href="http://www.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship" target="_blank">www.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship</a> এই ঠিকানায় গিয়ে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম এর সাথে যা যা সংযুক্ত করতে হবে সেগুলো হলোঃ<br />

<ul>
<li>আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।</li>
<li>আবেদনকারীর পিতা মাতার পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবির স্ক্যান কপি।</li>
<li>এসএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বর পত্র ও প্রশংসা পত্রের স্ক্যান কপি।</li>
</ul>
<h3>
<strong>বৃত্তির অন্যান্য নীতিমালাঃ</strong></h3>
<ul>
<li>যে সকল ছাত্র-ছাত্রী অন্য কোন উৎস থেকে বৃত্তি পাচ্ছেন, তাঁরা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।</li>
<li>গ্রামীণ অনগ্রসর অঞ্চলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ 
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে বৃত্তির শতকরা ৯০ ভাগ নির্ধারিত থাকবে এবং মোট 
বৃত্তির শতকরা ৫০ ভাগ ছাত্রীদের প্রদান করা হবে।</li>
</ul>
<h3>
<strong>বৃত্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ</strong></h3>
আবেদন শুরুর তারিখঃ <strong>১ জুন ২০১৫</strong>।<br />

আবেদনের শেষ তারিখঃ <strong>০৯ জুলাই ২০১৫</strong>।<br />

ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের তালিকা প্রকাশঃ<strong> ১৬ জুলাই ২০১৫</strong>।<br />

প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃতদের সকল কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য 
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর যে কোন শাখা অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত 
হওয়ার তারিখঃ<strong> ২০ জুলাই ২০১৫ – ৩০ আগস্ট ২০১৫</strong>।</div>

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এর এসএসসি শিক্ষাবৃত্তি ২০১৫ এর জন্য অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি জেনে নিন এখান থেকে

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষা বৃত্তির কর্মসূচীর আওতায় দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নর...

+ আরও পড়ুন »

দেখে নিন পৃথিবীর সব থেকে ছোট্ট স্যাটেলাইট ডোভস ,মহাআকাশ থেকে পাঠানো ছবি ভিডিও সহ ।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<span style="font-size: 28px;">স্যাটেলাইট </span><br />

মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে অনেক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে, বিশেষ করে 
কমিউনিকেশন (যোগাযোগ) এর কাজে স্যাটেলাইট অনেক বেশি ব্যবহৃত হয় । বেশিরভাগ
 টেলিভিশন চ্যানেল তাদের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে এর মাধ্যমে । তাছাড়া 
ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন সংযোগ, উড়ন্ত বিমানে নেটওয়ার্ক প্রদান, দুর্গম 
এলাকায় নেটওয়ার্ক প্রদান, জিপিএস সংযোগসহ বিভিন্ন কাজে স্যাটেলাইট 
ব্যবহৃত হয় । এক কথায় স্যাটেলাইট ছাড়া আধুনিক সভভতা কল্পনাই করা যায় না।<br />

<span style="font-size: 28px;">স্যাটেলাইট কি এবং কোথায় থাকে ?</span><br />

স্যাটেলাইট মহাকাশে পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় থাকে। যেহেতু
 মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই তাই এটি বাধাহীনভাবে পরিক্রমণ করে । কৃত্রিম 
উপগ্রহগুলো বৃত্তাকারে পরিক্রমণ করে না, তার গতি পৃথিবীর আকারের মতো 
ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে। টিভি ও বেতারসংকেত প্রেরণ এবং আবহাওয়া 
পর্যবেক্ষণকারী স্যাটেলাইট সাধারণত পৃথিবীথেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে 
অবস্থান করে। স্যাটেলাইট যেভাবে কাজ করে পৃথিবী থেকে আপ লিংক স্টেশন এর 
মাধ্যমে উচ্চ বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে তথ্য পাঠানো হয়, স্যাটেলাইটসেগুলো 
গ্রহণ করে এবং বিবর্ধিত (এমপ্লিফাই) করে ডাঊন লিঙ্কের মাধ্যমে পৃথিবীতে 
প্রেরণ করে । স্যাটেলাইটদুইটি ভিন্ন কম্পাঙ্কের তরঙ্গ ব্যবহার করে সিগনাল 
(তথ্য) গ্রহণ এবং পাঠানোর জন্য । স্যাটেলাইটথেকে পৃথিবীতে আসা সিগনাল অনেক 
দুর্বল বা কম শক্তিসম্পন্ন হয়ে থাকে, তাই প্রথমে ডিস এন্টেনা ব্যবহার করে 
সিগনালকে কেন্দ্রীভূত করা হয় এবং পরে রিসিভার দিয়ে গ্রহণ করে প্রয়োজনীয়
 কাজে ব্যবহার করা হয় ।<br />

<span style="font-size: 28px;">স্যাটেলাইটের আকার ।</span><br />

আপনার মনে কি স্যাটেলাইট নিয়ে কোন প্রশ্ন জাগে যে একটি স্যাটেলাইটের 
আকার কেমন হয় ? , একটি ওয়াশিং মেশিনের মতো ,একটি প্রাইভেট কারের মতো না 
একটি বাসের মতো ? 2010 সালে নাসা (NASA) NROL-32 নামের একটি স্যাটেলাইট<img alt="NROL-32b_ULA_21NOV2010" class="attachment-full aligncenter" height="400" src="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/05/NROL-32b_ULA_21NOV2010.jpg" width="500" />মহাআকাশে
 অবতরণ করে , যার এন্টেনা ৩২৮ ফিট বা ১০০ মিটার লাম্বা ।   প্ল্যানেট ল্যাব
 ২০১২ সালে ফোল্ক-১ এটি মূলত ২৮ টা ক্ষুদ্র স্যাটেলাইটের সমন্বয়ে গঠিত , এই
 সমন্বিত অংশের নাম দেওয়া হয় ডোভস-১ ।<br />

<a href="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/cs1.jpg"><img alt="cs1" class="attachment-full aligncenter" height="300" src="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/06/cs1.jpg" width="500" /></a>ডোভস
 -১ স্যাটেলাইটের আকার একটি জুতার বক্সের থেকেও ছোট্ট ,এবং এটি বর্তমানে 
ডোভস-১ পৃথিবীর একমাত্র ক্ষুদ্রাকৃতির স্যাটেলাইট । এই স্যাটেলাইট মূলত 
ম্যাপিং এবং ইমেজিং করার কাজে তৈরি করে প্ল্যানেট ল্যাব ।<br />

ডোভস-১ স্যাটেলাইটের মিশন হোল প্রথিবির ভূপৃষ্ঠের প্রতি ইঞ্চি ভুমির পরিমান নির্ণয় এবং ছবি তোলা ।<a href="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/05/image_gallery.jpg"><img alt="image_gallery" class="attachment-full aligncenter" height="308" src="http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/05/image_gallery.jpg" width="500" /></a>ডোভস-১
 এর পরিকপনা। মহাকাশ বিজ্ঞানী ক্রিসের চাঁদ নিয়ে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের 
মিশন বাতিল হয় ।এর পরে তারা নতুন পরিকল্পনা করে বক্স-আকৃতির স্যাটেলাইট 
স্থাপন করবে যা আকারে ছোট্ট এবং অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন দ্বারা পরিচালন 
করা যায় । ডোভস এর তৈরির পরিকল্পনায় এর আকার রাশিয়ান উপগ্রহ স্পুটনিক ছিল,
 কিন্তু সস্তা এবং অধিক সাক্ষমতার জন্য এর পরিবর্তে তিনি PhoneSat প্রকল্প 
হাতে নেয় । এই PhoneSat স্যাটেলাইট মহাবিশ্বের ফটো নিতো এবং ম্যাপিং করতো 
,এই জন্য phonesat এ একটি স্পুটনিক ক্যামেরা সংযুক্ত ছিল । ডোভস-১ এর নাম 
করণ। ডোভস-১ এর নাম করণ নিয়ে অনেক তামাশা হয়। মাইক সফিয়ান() বলেন বিজ্ঞানী 
গন উপগ্রহের নাম নির্ধারণে চিল চোখ এবং নখ এবং Raptor মতো বাজে নাম নিরধারন
 করেছিল । তাই নাম করনের ব্যাপারে অনেক অভিযোগ ছিল।প্রায় সকল প্রকৌশলী, 
মাইক সুফিয়ান এর সাথে কথা বলে নামের ব্যাপারে । মাইক সফিয়ান(Mike Safyan) 
হটাৎ করে বলেন ‘কেন আমরা আমাদের স্যাটেলাইটকে ঘুঘু ডাকি না? এটাতো অনেকটা 
ঘুঘুর মতো । তার পরে তারা চিন্তা ভাবনা করে ঘুঘু পাখির নাম ঠিক করে । এবং 
স্যাটেলাইটের নাম ডোভস-১ সর্বসম্মত হয় ।<br />

Antares rocket ২৮ অক্টোবর ২০১৪ সালে ডোভস-১ নিয়ে মহা আকাশ গমন করে । 
ডোভস-১ কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই পৃথিবীথেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে নিজ 
কক্ষ পথে পোঁছায় ।<br />

আসুন দেখেনেই ডোভস-১ এর কিছু <strong>ডোভস </strong><strong>1 এর পাঠানো পৃথিবীর </strong>অসাধারণ ছবি এবং ভিডিও<br />

<a href="https://www.planet.com/story/" target="_blank">ভিডিও ১ planet website</a><br />

<a href="https://www.youtube.com/watch?v=wvOq46SWgSA" target="_blank">ভিডিও ২ ইউটিউব </a><br />

<a href="https://www.youtube.com/watch?v=2k0TY0_VLUM%20http://video.foxnews.com/v/3373215364001/could-fleet-of-satellite-doves-have-located-flight-370/" target="_blank">ভিডিও ৩ ইউটিউব</a><br />

<a href="https://www.youtube.com/watch?v=tz3kpTFLCoY" target="_blank">ভিডিও ৪ ইউটিউব</a></div>

দেখে নিন পৃথিবীর সব থেকে ছোট্ট স্যাটেলাইট ডোভস ,মহাআকাশ থেকে পাঠানো ছবি ভিডিও সহ ।

স্যাটেলাইট মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে অনেক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে, বিশেষ করে কমিউনিকেশন (যোগাযোগ) এর কাজে স্যাটেলাইট অনেক বেশি ব্যবহৃত ...

+ আরও পড়ুন »

এতে সদস্যতা: পোস্টগুলি ( Atom )