সফিক গ্রাফিক্স এন্ড ইন্টারনেট মিডিয়া

সফিক গ্রাফিক্স

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<h2 class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgoXRSPfrQYOMNfjPeJ3PljFsdC8ZfnOZwNMgeFWx27ek5WebrcQgGsIm0C9_3IwRPFlnjo00YB1fE4xXBkoanvTN10YNtePsiGDALy34tiiJ2qNK6viz3GseASr3NJM0CoMRjfo6afC8tj/s1600/20140709_180820.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">সফিক গ্রাফিক্স, প্রোঃ মোঃ সফিকুল ইসলাম</a></h2>
<h2 class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
মেলান্দহ বাজার, জামালপুর।</h2>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgoXRSPfrQYOMNfjPeJ3PljFsdC8ZfnOZwNMgeFWx27ek5WebrcQgGsIm0C9_3IwRPFlnjo00YB1fE4xXBkoanvTN10YNtePsiGDALy34tiiJ2qNK6viz3GseASr3NJM0CoMRjfo6afC8tj/s1600/20140709_180820.jpg" width="320" /></div>
</div>

সফিক গ্রাফিক্স

সফিক গ্রাফিক্স, প্রোঃ মোঃ সফিকুল ইসলাম মেলান্দহ বাজার, জামালপুর।

+ আরও পড়ুন »

ফেসবুক মোবাইল দিয়ে ট্যাগ করুন স্ট্যাটাস কিংবা কমেন্টে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ফেসবুকে ট্যাগিং বিষয়টির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। আমরা আমাদের 
ফেসবুক বন্ধুদেরকে কোন পোস্ট বা ফটোতে ট্যাগ করি যেন তারা উক্ত পোস্ট বা 
ফটো সম্বন্ধে অবগত হন। ফেসবুকের মূল সাইট থেকে ট্যাগিং খুবই সহজ একটি কাজ, 
কিন্তু ফেসবুকের<span id="more-22316"></span> মোবাইল সাইট m.facebook.com এ
 কেবল ফটোতে ট্যাগিং এর অপশন রাখা হয়েছে কিন্তু স্ট্যাটাসে কিংবা লিংকে 
ট্যাগ করার কোন ব্যবস্থা রাখা হয়নি। একটি ছোট পদ্ধতি অবলম্বন করে মোবাইল 
সাইট দিয়েও স্ট্যাটাসে কিংবা লিঙ্কে বন্ধুদের ট্যাগ করা যাবে।<br />

ফেসবুকে আপনি মূলত স্ট্যাটাস, কমেন্ট কিংবা ওয়ালে পোস্ট করতে পারেন যেটি
 একটি টেক্সটবক্সে লিখে থাকেন। মোবাইল সাইটে ট্যাগ করতে আপনাকে যা করতে হবে
 তা হল-<br />

১।      প্রথমে @ সাইন লিখুন।<br />

২।       থার্ড ব্র্যাকেট ([) শুরু করুন।<br />

৩।       যে বন্ধুকে ট্যাগ করবেন তার প্রোফাইল আইডি টাইপ করুন। প্রোফাইল
 আইডি প্রত্যেকটি ইউজারের জন্য একটি ইউনিক নিউমেরিক আইডি। প্রোফাইল আইডি 
পেতে হলে বন্ধুর প্রোফাইলে যান এবং এড্রেস বারে লেখা এড্রেস থেকে 
“id=xxxxxxxxxxxxxxxxxxx” এর নাম্বারটি নিন। এখানে xxxxxxxxxxxxxxxxxxx 
বলতে উক্ত প্রোফাইল আইডি নাম্বার বুঝানো হয়েছে। তবে মনে রাখবেন অনেক ইউজার 
আজকাল user id ব্যবহার করেন তাদের প্রোফাইলে “id=xxxxxxxxxxxxxxxxxxx” 
এইরকম কোন লেখা পাওয়া যাবেনা। তাদের ক্ষেত্রে তাদের কোন স্ট্যাটাস, ফটো 
অথবা অন্য কোন পোস্টে যেতে হবে এবং এড্রেস বারে গিয়ে 
“id=xxxxxxxxxxxxxxxxxxx” থেকে প্রোফাইল আইডি নাম্বার নিতে হবে।<br />

৪।       একটি কোলন সাইন টাইপ করুন (:)।<br />

৫।       থার্ড ব্র্যাকেট শেষ করুন (])।<br />

<br />

অর্থাৎ ট্যাগ করার জন্য যা লিখতে হবে তা এরকম।<br />

<div style="text-align: center;">
@[ xxxxxxxxxxxxxxxxxxx:]</div>
<div style="text-align: center;">
(এখানে xxxxxxxxxxxxxxxxxx দ্বারা প্রোফাইল আইডি নাম্বার বুঝান হয়েছে)</div>
<br />

এইতো গেল কিভাবে ট্যাগ করবেন। এবার দেখুন এটি কিভাবে কাজ করে। ধরুন আপনি
 একটি স্ট্যাটাসে আপনার এক বন্ধুকে ট্যাগ করতে চান যার নাম “Ali Ahmed” এবং
 তার প্রোফাইল আইডি 100001233323321। আপনি হয়ত স্ট্যাটাসটি এমনভাবে দেখতে 
চান “Hey <span style="text-decoration: underline;">Ali Ahmed</span> 
howdy… its been a long since we met :)” অর্থাৎ আপনি Ali Ahmed কে এই 
স্ট্যাটাসে ট্যাগ করতে চান। সেক্ষেত্রে আপনাকে স্ট্যাটাস পোস্ট করতে হবে 
এভাবে।<br />

Hey @[100001233323321:] howdy… its been a long since we met <img alt=":)" class="wp-smiley" height="15" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-includes/images/smilies/icon_smile.gif" width="15" /><br />

এই লেখাটি পোস্ট করলেই উক্ত Ali Ahmed ইউজারটি আপনার স্ট্যাটাসে ট্যাগ 
হয়ে যাবেন। একই পদ্ধতি কমেন্ট কিংবা ওয়ালপোস্টের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।</div>

ফেসবুক মোবাইল দিয়ে ট্যাগ করুন স্ট্যাটাস কিংবা কমেন্টে

ফেসবুকে ট্যাগিং বিষয়টির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। আমরা আমাদের ফেসবুক বন্ধুদেরকে কোন পোস্ট বা ফটোতে ট্যাগ করি যেন তারা উক্ত পোস্ট বা ...

+ আরও পড়ুন »

যেভাবে ইন্টারনেটে আনন্দ নিতে পারেন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আপনার কি মনে হয় যে আপনি সবকিছু করে ফেলেছেন? আর খুব বিরক্ত বা ক্লান্ত 
হয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন? আচ্ছা, এই হল কিছু জিনিস যা আপনি ইন্টারনেটে করতে
 পারেন যখন ক্লান্তি বোধ করে থাকেন। বিষয়গুলি যাচাই করে দেখতে পারেন 
ইন্টারনেটের মজাদার<span id="more-23186"></span> দিকগুলো আবিষ্কার করতে।<br />

<strong><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-23231" height="296" src="http://i1.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/09/2011-09-19_124508.jpg?resize=387%2C296" width="387" />১। ইন্টারনেট ব্রাউজারটি খুলুন।</strong> ফায়ারফক্স, গুগল ক্রোম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, সাফারি যাই ব্যবহার করুন না কেন, সেটা ওপেন করুন।<br />

<strong>২। গেম খেলুন!</strong> <a href="http://www.befungames.com/">BeFunGames</a>,<a href="http://www.addictinggame.com/"> AddictingGame</a>, <a href="http://miniclip.com/">Miniclip</a>, <a href="http://shockwave.com/">ShockWave</a> ইত্যাদি সাইটগুলো অনলাইন গেমের জন্য বিখ্যাত সাইট। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও সাইট নির্বাচন করতে পারেন। এছাড়াও <a href="http://jayisgames.com/">JayIsGames</a> থেকে আপনি ইন্টারনেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমের তালিকা পাবেন।<br />

<strong>৩। গান শুনুন!</strong> <a href="http://www.pandora.com/">Pandora</a>, <a href="http://rhapsody.com/">Rhapsody</a>, AOL Radio, Mysapce Music এবং <a href="http://www.playlist.com/">Playlist</a> হচ্ছে কিছু সাইট যেখানে আপনি ফ্রি অনলাইন মিউজিক শুনতে পারেন।<br />

<strong>৪। কিছু কুইজে অংশ নিন!</strong> <a href="http://quizilla.teennick.com/">Quizilla</a>, <a href="http://www.quibblo.com/">Quibblo</a>, <a href="http://www.quizfarm.com/">Quizfarm</a>
 ইত্যাদি সাইটগুলোতে আপনি অনেক আকর্ষনীয় কুইজে অংশগ্রহন করতে পারেন। আপনাকে
 সাইটগুলোতে রেজিস্টার করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি ফেসবুক বা মাইস্পেসেও এই
 ধরনের কিছু কুইজের অ্যাপ খুঁজে পাবেন।<br />

<strong>৫। চ্যাট করুন!</strong> বিভিন্ন চ্যাটিং সাইট যেমন <a href="http://omegle.com/">Omegle</a> –এ যোগ দিন যেখানে আপনি সারা বিশ্বের হাজার হাজার নতুন লোকদের সাথে পরিচিত হতে পারেন, চ্যাট বা ভিডিও চ্যাটও করতে পারেন।<br />

<strong>৬। ভিজিট করুন <a href="http://bored.com/">Bored</a> !</strong> আপনি Bored, তাইনা? <a href="http://bored.com/">Bored.com</a> আপনাকে Bored হতে দিবে না।<br />

<strong>৭। ফ্রি টিভি শো গুলো দেখুন!</strong> একদম লেটেস্ট থেকে শুরু করে আপনার পছন্দের পুরনো শো, সবকিছুই আপনার হাতের নাগালে। এর জন্য আপনি <a href="http://www.hulu.com/">Hulu</a>, <a href="http://veoh.com/">Veoh</a>, <a href="http://www.myspace.com/videos">MySpaceTV</a>, <a href="http://www.youtube.com/">YouTube</a> এর মত জনপ্রিয় সাইট দেখতে পারেন।<br />

<strong>৮। ভিডিও দেখুন!</strong> <a href="http://www.youtube.com/">Youtube</a> বা <a href="http://dailymotion.com/">DailyMotion</a> এ যান মজাদার ও আমদপ্রদ যে কোন রকম ভিডিও দেখতে।<br />

<strong>৯। ইমেইল চেক করুন।</strong> আপনি হয়তবা মজাদার অনেক ইমেইল পেতে পারেন যদি আপনি কোন একটি সার্ভেতে সাবসক্রাইব করে থাকেন।<br />

<strong>১০। বিভিন্ন সাইট যেমন <a href="http://www.digg.com/">Digg</a> ভিসিট করুন নানান বিষয়ের উপর আর্টিকেল বা ভিডিও পেতে।</strong>
 আপনার মত ইন্টারনেট ইউজার দ্বারা শেয়ার করা অনেক জিনিসই আপনি এখানে পাবেন 
যা আপনাকে হয়তবা ইন্টারনেটের সর্বোত্তম ব্লগের মতই মনে হবে।<br />

<strong>১১। আপনার পছন্দের সার্চ ইঞ্জিনে যান এবং সার্চ করুন সেই সব বিষয় যাতে আপনি আগ্রহী।</strong> যেমন আপনি সার্চ করতে পারেন আপনার নাম, বন্ধুর নাম, বিভিন্ন শহর বা বিখ্যাত স্থানসমূহ ইত্যাদি।<br />

<strong>১২। আপনার ফেসবুক, মাইস্পেস বা টুইটার অ্যাকাউন্ট চেক করুন।</strong>
 আজকের দিনে সোসিয়াল নেটওয়ার্কিং এর মত জনপ্রিয় বিষয়কে ইন্টারনেট 
বাবহারকারিরা এড়িয়ে চলতে পারে না। এই সব অ্যাকাউন্টগুলো আপনাকে বেশ 
কিছুভাবে আনন্দ দিতে সক্ষম। যেমনঃ বিভিন্ন পেজ আপডেট, অনলাইন গেম বা 
অ্যাপ্লিকেশান ইত্যাদি।<br />

<strong>১৩। বিভিন্ন অনলাইন সার্ভে তে অংশ নিন।</strong> সময় অতিবাহিত করার এটি একটি ভাল মাধ্যম।<br />

<strong>১৪। আপনি যদি সর্বশেষ খবরের প্রতি আগ্রহী হন, তাহলে আপনার পছন্দের বিষয় বা খেলাধুলার খবর রাখতে পারেন।</strong><a href="http://edition.cnn.com/"> CNN</a>, <a href="http://www.nytimes.com/">New York Times</a> ইত্যাদি সাইটগুলো থেকে শুরু করতে পারেন।<br />

<strong>১৫। নিজের ব্লগ তৈরি করুন বা ব্লগ পড়ুন।</strong> <a href="http://wordpress.com/">WordPress</a> বা <a href="http://blogger.com/">Blogger</a> এ আপনি নিজের ব্লগ খুলতে পারেন। নিজের অভিজ্ঞতা বা যেকোনো বিষয় শেয়ার করুন।<br />

<strong>১৬। আপনি যদি তথ্যভাণ্ডারের খোঁজ রাখতে ভালবাসেন, তবে <a href="http://en.wikipedia.org/">Wikipedia</a> আপনার জন্য সর্বোত্তম।</strong> প্রয়োজনে তাদেরকে এডিটও করতে পারেন। যেমনঃ <a href="http://www.wikihow.com/">Wikihow</a> ।<br />

<strong>১৭। বিভিন্ন Strategic গেম খেলুন (ikariam, travian etc)!</strong> এগুলো আপনাকে আনন্দ দেবে আর সেই সাথে নতুন বন্ধু তৈরির সুযোগও দিবে।<br />

<h2>
টিপসঃ</h2>
<ul>
<li>আপনি যদি করার কিছুই না পান তবে <a href="http://www.google.com/">Google</a> এ যান এবং আপনার যেই শব্দটিই মনে হয় তা দিয়ে সার্চ করুন। মুহূর্তেই আপনি সেই বিষয়ের হাজার হাজার সার্চ রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।</li>
<li>ইন্টারনেট বাবহারের ক্ষেত্রে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অজানা 
বা নতুন কোন বাক্তির সাথে চ্যাটিং করার সময় এই বিষয়ে সতর্ক থাকবেন।</li>
<li>আপনার অ্যান্টিভাইরাস, ফায়ারওয়াল ইত্যাদি আপডেটেড রাখুন যাতে করে ক্ষতিকর কোন লিঙ্ক বা ভাইরাস থেকে সুরিক্ষিত থাকতে পারেন।</li>
<li>আপনি যদি ১৮ বছরের কম বয়সী হন, তবে অবশ্যই বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। কোন বিষয়ে সমস্যার বা নিশ্চিত না হলে বড়দের সাহায্য নিন।</li>
<li>ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন আপনি কতখানি ডাটা ব্যবহার 
করছেন। বিশেষ করে যদি আপনি লিমিটেড বা প্রি-পেইড প্যাকেজ ব্যবহার করে 
থাকেন।</li>
<li>ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পরবেন না। বাস্তবিক জীবনে প্রায় যেকোনো ধরনের লোকের জন্যই এটা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।</li>
<li>ইন্টারনেট সংযোগ (ব্রডব্যান্ডই বাঞ্ছনীয়)</li>
<li>ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা</li>
<li>সাধারণ জ্ঞানবোধ</li>
<li>অভিভাবকের অনুমতি (প্রয়োজন হলে)</li>
</ul>
<h2>
সতর্কতাঃ</h2>
<ul>
<li>ইন্টারনেট বাবহারের ক্ষেত্রে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অজানা 
বা নতুন কোন বাক্তির সাথে চ্যাটিং করার সময় এই বিষয়ে সতর্ক থাকবেন।</li>
<li>আপনার অ্যান্টিভাইরাস, ফায়ারওয়াল ইত্যাদি আপডেটেড রাখুন যাতে করে ক্ষতিকর কোন লিঙ্ক বা ভাইরাস থেকে সুরিক্ষিত থাকতে পারেন।</li>
<li>আপনি যদি ১৮ বছরের কম বয়সী হন, তবে অবশ্যই বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। কোন বিষয়ে সমস্যার বা নিশ্চিত না হলে বড়দের সাহায্য নিন।</li>
<li>ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন আপনি কতখানি ডাটা ব্যবহার 
করছেন। বিশেষ করে যদি আপনি লিমিটেড বা প্রি-পেইড প্যাকেজ ব্যবহার করে 
থাকেন।</li>
<li>ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পরবেন না। বাস্তবিক জীবনে প্রায় যেকোনো ধরনের লোকের জন্যই এটা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।</li>
</ul>
<h2>
যা যা প্রয়োজনীয়ঃ</h2>
<ul>
<li>ইন্টারনেট সংযোগ (ব্রডব্যান্ডই বাঞ্ছনীয়)</li>
<li>ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা</li>
<li>সাধারণ জ্ঞানবোধ</li>
<li>অভিভাবকের অনুমতি (প্রয়োজন হলে)</li>
</ul>
</div>

যেভাবে ইন্টারনেটে আনন্দ নিতে পারেন

আপনার কি মনে হয় যে আপনি সবকিছু করে ফেলেছেন? আর খুব বিরক্ত বা ক্লান্ত হয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন? আচ্ছা, এই হল কিছু জিনিস যা আপনি ইন্টারনেটে ক...

+ আরও পড়ুন »

যেকোনো মোবাইল সাইট ব্রাউজ করুন আপনার কম্পিউটার থেকে

<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-23394" height="399" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/09/2011-09-24_151639.jpg?resize=220%2C399" width="220" />মোবাইলের
 নতুন নতুন সফটওয়্যার, গেইমস, থিম ডাউনলোড করতাম। ক্যাফে দূরে হওয়ায় সবসময় 
যাওয়া সম্ভব হতনা। তাই, মোবাইলে ইন্টারনেটের বিভিন্ন প্যাকেজ কিনে ইউস করতে
 লাগলাম। কিন্তু যখন বাসায় ব্রডব্যান্ড সংযোগ নিলাম, সবকিছু ঠিক ছিল কিন্তু
 মোবাইলের কিছু সাইট খুব মিস করতে লাগলাম কেননা এগুলো কম্পিউটার এ ওপেন 
হয়না, অথবা এগুলো কম্পিউটার এ কিভাবে ওপেন করতে হয় তা জানা ছিলনা।<br />

<h4>
আজ হঠাৎ সেই দিনগুলো খুব মিস করছি, তাই আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি <strong>“কিভাবে মোবাইল সাইটগুলো আপনার কম্পিউটার এ ব্রাউজ করবেন</strong>“</h4>
আমার জানামতে কয়েকভাবে এই কাজটি করা যায়, আমি এখানে শুধুমাত্র সবচেয়ে সহজ প্রক্রিয়াটি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।<br />

<ul>
<li>প্রথমে আপনার কম্পিউটারে মজিলা ফায়ারফক্স ইন্সটল করা থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।</li>
</ul>
<a href="http://www.getfirefox.net/" target="_blank" title="ডাউনলোড লিঙ্ক ">http://www.getfirefox.net/</a><br />

<ul>
<li>তারপর নিচের লিঙ্ক থেকে এড অনটি ডাউনলোড করে নিন।</li>
</ul>
<a href="https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/user-agent-switcher/" target="_blank" title="লিঙ্ক ">https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/user-agent-switcher/</a><br />

<ul>
<li>এড অনটি ইন্সটল করে মজিলা রিস্টার্ট করুন।</li>
<li>তারপর, নিচের ছবির মত Tools এ ক্লিক করে Default User Agent এ  ক্লিক করুন এবং যেকোনো একটা ফোন অথবা, iphone 3.0 সিলেক্ট করুন।</li>
</ul>
<a href="http://www.bigganprojukti.com/post-id/23235/pic52" rel="attachment wp-att-23236"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-23236" src="http://www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/09/Pic52.bmp" /></a><br />

এখন থেকে যে কোন মোবাইল সাইট ব্রাউজ করতে পারবেন আপনার কম্পউটার থেকে।</div>

যেকোনো মোবাইল সাইট ব্রাউজ করুন আপনার কম্পিউটার থেকে

মোবাইলের নতুন নতুন সফটওয়্যার, গেইমস, থিম ডাউনলোড করতাম। ক্যাফে দূরে হওয়ায় সবসময় যাওয়া সম্ভব হতনা। তাই, মোবাইলে ইন্টারনেটের বিভিন্ন প্যাক...

+ আরও পড়ুন »

ভাইরাসের কারণে ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেছে?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ 
ব্যবহার করে থাকেন। আর উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে 
ভাইরাস। মূলত ভাইরাস এখন আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী। যদিও একে একেবারে বর্জন
 করে চলার উপায়<span id="more-9406"></span> নেই। তবে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন
 করে আমরা যতটা সম্ভব এর থেকে দূরে থাকতে পারি। কিন্তু আমরা যতই ভাইরাস 
থেকে দূরে থাকি, ভাইরাস তো আমাদের ছাড়ে না। অসাধানতার ফলে বিভিন্ন কারনে 
এটি কম্পিউটারে প্রবেশ করে।<br />

<img alt="2011-02-20_102315" class="aligncenter size-full wp-image-9685" height="287" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/02/2011-02-20_102315.jpg?resize=305%2C287" title="2011-02-20_102315" width="305" />
 যাক এখন কাজে আসি, ভাইরাসের কারণে আপনার কম্পিউটারের ফাইল বা ফোল্ডার 
হিডেন হয়ে গেলে কী করবেন? ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেলে আমরা বেশ বিপাকে
 পড়ি। আবার দেখুন ভাইরাসের কারণে উক্ত হিডেন হওয়া ফাইল বা ফোল্ডারগুলো 
সার্চ করেও পাওয়া যায় না। কী উপায় ফিরিয়ে আনতে! কোন চিন্তাই নেই সমস্যা 
যেহেতু আছে, সমাধানও আছে। নিচের উপায়গুলো দেখুনঃ<br />

প্রথমে Control Panel >>> Folder Options এ যান। এখানে Tools 
মেনু ট্যাবে Show hidden files and folders এবং Hide protected operating 
system files আনচেক করুন। এবার Advanced Options >>> Search 
hidden files and folders চেক করুন। এখন দেখবেন হিডেন ফাইলগুলো দেখা যাবে।<br />

এবার আসুন ভাইরাসের কারণে হিডেন অপশন ডিজেবল হলে কী করবেন? তখন তো 
হিডেন অপশন কাজ করবে না। হিডেন অপশন এনাবল এবং আনচেক করতে পারবেন একটি 
সফটওয়্যারের মাধ্যমে। এর নাম এট্রিবিউট চেঞ্জার এবং এটি ডাউনলোড করুন এখান
 থেকে <a href="http://www.petges.lu/" target="_blank">www.petges.lu</a> ।
 এর ইনস্টল করুন। এখন যে ফোল্ডারের এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে চান তার উপর 
মাউসের ডান বাটন ক্লিক করুন। এবার Change Attributes এ ক্লিক করুন। Folder 
Properties ট্যাব থেকে System, Hidden আনচেক করে Ok করুন। তাহলেই ফোল্ডার 
অপশন্সের হিডেন অপশন এনাবল হবে। এখন Show hidden files and folders এবং 
Hide protected operating system files চেক করুন এবং OK করে বেরিয়ে আসুন।<br />

<strong></strong>স্টার্ট মেনু থেকে রানে যান এবং লিখুন cmd. তাহলে 
কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। এখন আপনার ড্রাইভে প্রবেশ করুন। এজন্য যে ড্রাইভ 
উক্ত ড্রাইভের নামে লিখুন, যেমনঃ ড্রাইভ E হলে E: লিখে এন্টার দিন, তাহলে 
ড্রাইভে প্রবেশ করবে।<br />

এবার attrib -s -r -h -a /s /d লিখে এন্টার করুন। তাহলে আপনার হিডেন হওয়া ফোল্ডার বা ফাইল ফিরে আসবে।<br />

বিশ্লেশণঃ<br />

attrib = attribute, s = system file, r = read only, h = hidden, a = archive,<br />
/d = directory, /s = sub directory</div>

ভাইরাসের কারণে ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেছে?

আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকেন। আর উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ভ...

+ আরও পড়ুন »

ব্লগস্পট এ পোস্টকে হোমপেইজ হিসেবে সেট করার কৌশল

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
এটা আমার বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে প্রথম লেখা। জানিনা কেমন হয়! তবে চেস্টা করবো উজার করে দিতে।<span id="more-12651"></span><br />

<img alt="" class="aligncenter" height="300" src="http://i1.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2010/08/2010-08-10_125614.jpg?resize=300%2C300" width="300" />যাই
 হোক, আসল কথায় আসি। আমার অনেক ব্লগার বন্ধুরা এবং অনেক ব্লগাররাই চায় 
ওয়ার্ডপ্রেস-জুমলার মত Blogspot এ তাদের নির্দিস্ট একটা পোষ্ট কে হোমপেজ 
হিসাবে সেট করতে। কিন্তু বেপার টা কি Blogspot এ সাধারনভাবে কিংবা কোডিং এর
 দ্বারা সম্ভব?? না আসলেই সম্ভব নয়। তো নো টেনশন… সলিউশন আছে আমার কাছে। 
আমি আমার ব্লগে এই বেপারটা যেভাবে করি সেই পদ্ধতিটা আপনাদের কাছে শেয়ার 
করছি। চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে ফেলি কিভাবে Blogspot এ হোমপেজ সেট করা যায়…<br />

১। প্রথমে আপনার ব্লগ একাউণ্ট এ লগইন করুন<br />

২। এবার Dashboard থেকে যে ব্লগটায় আপনি হোম পেজ সেট করতে চান সেটার নিউ পোষ্ট ক্লীক করুন।<br />

৩। যে বিষয় টা হোমপেজ হিসাবে রাখতে চান সেটা নিয়ে লিখে পোষ্ট পাবলিশ করে দিন।<br />

৪। পোষ্ট পাবলিশ হয়ে গেলে এই পোষ্ট টার ইডিট পোষ্ট অপশনে ক্লীক করুন।<br />

৫। এখন পোষ্ট এর শেষের দিকে Labels: এর নিচে Post Options এ ক্লিক করুন, নিচের ছবির মতন।<br />

<div style="text-align: center;">
<img alt="Blogspot Homepage set up2" class="alignnone size-medium wp-image-12652" height="269" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/04/Blogspot-Homepage-set-up2-400x269.jpg?resize=400%2C269" width="400" /></div>
৬। লক্ষ করুন নিচেরএ  ছবির মতন ই বাড়তি অপশন টুকু চলে আসবে<br />

<div style="text-align: center;">
<img alt="Blogspot Homepage set up 3" class="alignnone size-medium wp-image-12653" height="206" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/04/Blogspot-Homepage-set-up-3-400x206.jpg?resize=400%2C206" width="400" /></div>
৭। এখন মার্ক করা যায়গায় পোষ্ট পাবলিশ করার সময় সুচি চলে আসবে, আর ব্লগার বন্ধুরা আসল কাজ কিন্তু এখানে-ই…<br />

<div style="text-align: center;">
<img alt="Blogspot Homepage set up4" class="alignnone size-medium wp-image-12654" height="206" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/04/Blogspot-Homepage-set-up4-400x206.jpg?resize=400%2C206" width="400" /></div>
৮। এখানে আপনাকে যা করতে হবে সেটা হচ্ছে বিদ্যমান date টা কে উঠীয়ে এই বছরের লাস্ট date (১২/৩১/২০১১)টা দিয়ে দিন, নিচের ছবির মতন।<br />

<div style="text-align: center;">
<img alt="Blogspot Homepage set up 5" class="alignnone size-medium wp-image-12655" height="196" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/04/Blogspot-Homepage-set-up-5-400x196.jpg?resize=400%2C196" width="400" /></div>
৯। পোষ্ট পাবলিশ করে দিন, ব্যাস আপনার কাজ শেষ। ব্লগ টা দেখুন পোষ্ট  টা
 হোমপেজ হিসাবে সেট হয়ে গেছে আর পরীক্ষা করুন সব ঠিক আছে কিনা।<br />

<strong>Note: </strong>আপনি এখানে আগামি যে কোন তারিখই দিতে পারবেন আর 
সেই তারিখ পর্যন্তই এই পোষ্ট টা হোমপেজ হিসাবে থাকবে। আর প্রয়োজন অনুযায়ী 
আবার তারিখ বাড়িয়ে আগামি আর একটা তারিখ দিয়ে দিন। ব্যাস সমস্যা সমাধান।</div>

ব্লগস্পট এ পোস্টকে হোমপেইজ হিসেবে সেট করার কৌশল

এটা আমার বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে প্রথম লেখা। জানিনা কেমন হয়! তবে চেস্টা করবো উজার করে দিতে। যাই হোক, আসল কথায় আসি। আমার অনেক ব্লগার বন্ধুরা ...

+ আরও পড়ুন »

ল্যাপটপ ব্যবহারে সাধারণ কিছু সতর্কতা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আমরা যারা ল্যাপটপ ব্যবহার করি তাদের মধ্যে আমার দেখা কিছু সংখ্যক মানুষ
 আছে যারা তাদের ল্যাপটপের দিকে কম যত্নশীল। অবশ্য এর পেছনেও রয়েছে কারণ। 
আমি যাদের সাথে কথা বলেছিলাম তারা<span id="more-16858"></span> বলেছেন যেঃ
 ল্যাপটপের যত্ন আবার কেমন করে নেব? মোছামুছি করলেই তো যত্ন হয়ে গেল! আমার 
আজকের পোষ্টটা সেই সব নতুন ল্যাপটপ ব্যবহার কারীদের জন্য।
<br />
<img alt="" class="aligncenter" height="356" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/04/2011-04-18_004548.jpg?resize=400%2C356" width="400" />এই পোষ্টে আমি খুবই সাধারণ এবং কমোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।<br />

<ul>
<li>ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের উপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে 
একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের 
উপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে 
যাওয়ার আশংকা আছে।</li>
</ul>
<ul>
<li> ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমনঃ ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, 
ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস 
বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।</li>
</ul>
<ul>
<li>ল্যাপটপ বহনে ল্যাপটপের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করুন। এসব 
ব্যাগ ল্যাপটপকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া ভ্রমণে ল্যাপটপ 
বহন করার জন্য কাঁধে ঝুলানোর সুবিধাযুক্ত ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। 
এক্ষেত্রে বহনে সুবিধার পাশাপাশি আরেকটি সুবিধা হলো বাইরে থেকে বোঝাই যাবে 
না যে, আপনি ল্যাপটপ বহন করছেন। তাই ছিনতাইকারীর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে 
পারেন।</li>
</ul>
<ul>
<li> ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কী-বোর্ড 
এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ 
প্যাড এবং কী-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।</li>
</ul>
<ul>
<li> ঘরে বা বাহিরে বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি 
বিদ্যুৎ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি 
নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই 
ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাৎ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।</li>
</ul>
<ul>
<li> ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর।</li>
</ul>
<ul>
<li> খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের উপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।</li>
</ul>
<ul>
<li>ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত।</li>
</ul>
<ul>
<li>আপনার চোখের সুবিধার জন্য স্ক্রীনের লাইট আপনার চোখের সঙ্গে মানানসই 
করে রাখুন। মনে রাখবেন এমন হাই কালার দিযে রাখবেন না, যেটি আপনার চোখের 
সহ্যের বাহিরে। প্রয়োজনে <strong><a href="http://www.bigganprojukti.com/post-id/9036">Flux নামের একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার</a></strong> দিয়ে, এই কাজটি সয়ংক্রিয় ভাবে করতে পারেন।</li>
</ul>
</div>

ল্যাপটপ ব্যবহারে সাধারণ কিছু সতর্কতা

আমরা যারা ল্যাপটপ ব্যবহার করি তাদের মধ্যে আমার দেখা কিছু সংখ্যক মানুষ আছে যারা তাদের ল্যাপটপের দিকে কম যত্নশীল। অবশ্য এর পেছনেও রয়েছে কারণ...

+ আরও পড়ুন »

টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ইন্টারনেট থেকে অনেকে আমরা টরেন্টভিত্তিক  ওয়েবসাইটগুলো থেকে বিটটরেন্ট
 অথবা ইউটরেন্ট দিয়ে বিভিন্ন রকমের ফাইল  ডাউনলোড করি। কিন্তু এই সব 
টরেন্টভিত্তিক ফাইল ডাউনলোডের বেলায় বেশি সংখ্যক সীড না থাকলে  দ্রুত গতিতে
 ফাইল ডাউনলোড করা যায় না<span id="more-17152"></span>। উদাহরণস্বরূপ আমার নিজের কাহিনি  বলি। আমি seed ছাড়া ৮০০মেগাবাইটের  একটা গেম ডাউনলোড করতে ২ মাস সময়  লেগেছিল।<br />

<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-17162" height="279" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/06/2011-06-02_051451.jpg?resize=402%2C279" width="402" />
 আবার IDM(Internet Download Manager) দিয়েও এই সব ফাইল  ডাউনলড  করা যায়
 না। কিন্তু যদি এমন হয় টরেন্টভিত্তিক এই সব ফাইলগুলো কে IDM দিয়ে  
ডাউনলড করা যায়, তাহলে আমাদের অনেক সময় বেঁচে যায়। চলুন তাহলে দেখা যাক 
কি  ভাবে IDM দিয়ে এই ফাইল গুলো ডাউনলড করতে হবে।<br />

<ul>
<li>সবার আগে আমাদের এই  ওয়েব সাইটে  Sign up করতে হবে। সাইটটীর লিঙ্ক এখানে দেয়া হল।<a href="http://torrific.com/" target="_blank"> http://torrific.com/</a></li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
</div>
<ul>
<li> এখানে আপনাকে আপনার ইমেইল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে। সরাসরি হয়ে যাবে, কোন প্রকারমেইল আক্টিভশন লাগবেনা।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
</div>
<ul>
<li> এর পর আমাদের একটি যেকোন ফ্রি টরেন্ট ওয়েব সাইটে যেতে  হবে। উদাহরণ 
হিসাবে আমি http://www.kat.ph  এ গেলাম। এর বেশিরভাগ কন্টেন্ট  ফ্রি।</li>
</ul>
<ul>
<li>এখন আপনার যা দরকার তা লিখে search দিন। হবে।উদাহরণ হিসাবে  আমি the 
fast and the furious  লিখে সার্চ দিলাম। এর পর আপনার যেই লিঙ্ক  পছন্দ হয়
 সেই লিঙ্কা এ ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর একটি পেজ আসবে।<br />
লক্ষ করুন ৩টি ট্যাব এক সারিতে আছে। গুগল ক্রম এ ৪টি ট্যাব দেখাবে।</li>
</ul>
<ul>
<li><img alt="ttt" class="aligncenter size-medium wp-image-17153" height="285" src="http://i1.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/06/ttt.jpg?resize=400%2C285" width="400" />উপরে লাল কালি দিয়ে মার্ক করা জায়গায়(“Download Torrnet”) রাইটসাইড এ ক্লিক করুন ।<br />
রাইটসাইড এ ক্লিক করার পর “Copy Link Location” ক্লিক করুন(ফায়ার ফক্স এর 
 জন্য)(গুগল ক্রম বেবহারকারিরা”Copy link addres” ক্লিক করুন)</li>
<li>আবার আমরা <a href="http://torrific.com/" target="_blank">http://torrific.com/home/</a> এ চলে যাবো।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
<img alt="untitled2" class="aligncenter size-medium wp-image-17154" height="240" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/06/untitled2.jpg?resize=400%2C240" width="400" /></div>
<ul>
<li>উপরে লাল কালি দিয়ে মার্ক করা জায়গায় মাউস নিয়ে রাইট সাইডে ক্লিক করুন। রাইট সাইডে ক্লিক করার পর paste করুন।</li>
</ul>
<ul>
<li>Paste করার পর get বাটনে ক্লিক করবো।</li>
</ul>
<ul>
<li>get বাটনে ক্লিক করার পর “initiat bittorrent transmission” বাটনে ক্লিক করতে হবে।</li>
</ul>
<ul>
<li>“initiat bittorrent transmission”ক্লিক করার পর এই ফাইল থাকলে   
আপনাকে লিস্ট দেখাবে, একপাশে লেখা থাকবে “Your Torrent is available”। আর 
না  থাকলে ফাইলের জায়গা অনুযায়ী অপেক্ষা করতে বলবে। (২ঘন্টার বেশি লাগে 
না)</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
এবার আপনার কাঙ্ক্ষিত ফাইলের উপর ক্লিক করে ডাউনলোড করা শুরু করুন।</div>
<div style="text-align: justify;">
সবাই ভাল থাকবেন।</div>
</div>

টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে

ইন্টারনেট থেকে অনেকে আমরা টরেন্টভিত্তিক ওয়েবসাইটগুলো থেকে বিটটরেন্ট অথবা ইউটরেন্ট দিয়ে বিভিন্ন রকমের ফাইল ডাউনলোড করি। কিন্তু এই সব ট...

+ আরও পড়ুন »

যেভাবে ব্যবহার করবেন ফেইসবুক ভিডিও কলিং

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ফেইসবুকে ভিডিও কলিং সেবাটি চালু আর এর পেছনের কিছু কথা আমি আগের পোস্টে
 লিখেছি। ফেইসবুক ভিডিও কলিং সম্পর্কে কতটুকু জানা হলো? আমি যতটুকু জেনেছি 
তার সবই আগের পোস্টে শেয়ার করা হয়েছে। কোন তথ্য জানার থাকলে মন্তব্যের 
মাধ্যমে প্রশ্ন<span id="more-19886"></span> করতে পারেন।<br />

ভিডিও কলিং সম্পর্কে তো অনেক জানা হলো, চলুন এবার প্র্যাক্টিক্যাল করার 
পালা। ফেইসবুক বন্ধুদের সাথে কিভাবে ভিডিও চ্যাটিং করা যাবে সেটিই এখন 
আপনাদের দেখাবো। এজন্য প্রথমে আপনার <a href="http://www.facebook.com/">ফেইসবুকে</a> লগ-ইন করুন। এবার <a href="http://www.facebook.com/videocalling">ফেইসবুক.কম/ভিডিওকলিং</a> লিংকটিতে ক্লিকান। নিচের মতো একটি পেইজ পাবেন।<br />

এবার Get Started লেখা বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে। আপনার কতজন বন্ধু 
ইতিমধ্যে ফেইসবুক ভিডিও কলিং সেবাটি চালু করেছেন নিচে সেটি দেখার সুযোগ 
পাবেন। মূলত ফেইসবুক ভিডিও চ্যাটিংটি আপনার জন্য চালু হয়ে গেল। এবার আপনার 
চ্যাট অপশনটিতে বেশকিছু পরিবর্তন আসবে। যেমন আগে যেখানে আপনার চ্যাটিং বারে
 শুধু মিনিমাইজ করার একটি অপশন থাকতো সেখানে ‘Start a video call’ এবং 
Settings নামে দুটি বাটন যুক্ত হয়েছে।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-19888" height="138" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/07/22.png?resize=469%2C138" width="469" /><br />

চ্যাট অপশন থেকে যেকোন একজন অনলাইন বন্ধুর নামের উপর ক্লিক করুন। এরপর 
চ্যাটবারের উপরের দিক থেকে ‘Start a video call’ বানটটিতে (ক্যামেরা 
চিহ্ন)ক্লিক করুন। নিচের ছবিতে দেখানো হলো।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-19889" height="447" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/07/52.jpg?resize=405%2C447" width="405" /><br />

প্রথমবারের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রীয়ভাবে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড শুরু হবে। আমার স্ক্রিনশট টা নিচে দিয়ে দিলাম। <img alt=":-)" class="wp-smiley" height="15" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-includes/images/smilies/icon_smile.gif" width="15" /><br />

এটি মূলত স্কাইপ ভিডিও টেকনোলজির সাথে ব্রাউজারকে কম্পাটিবল করার জন্য 
একটি অ্যাড-অনস সফটওয়্যার। ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইনস্টল 
করুন। এবার আপনি ফেইসবুকে ভিডিও কলিংয়ের জন্য উপযুক্ত হলেন। এখন আপনার যে 
বন্ধুটির সাথে ভিডিও কলিং করতে চান তাকেও বলুন একইভাবে সফটওয়্যারটি সেটআপ 
করে নেয়ার জন্য। দুইজনের কম্পিউটারই সঠিকভাবে সেটআপ না হলে ভিডিও চ্যাটিং 
করা যাবেনা। দুজনেরই সেট আপ সম্পূর্ণ হওয়ার পর আবার চ্যাটবার থেকে উক্ত 
বন্ধুর নামের উপর ক্লিক করুন। চ্যাটবার ওপেন হবে। উপর থেকে আবারও ‘Start a 
video call’ বানটটিতে ক্লিক করুন। দেখবেন বন্ধুকে ভিডিও কলিংয়ের জন্য 
আমন্ত্রণ জানাতে শুরু করেছে ব্রাউজার নিজেই। একটি পপ আপ উইন্ডো নিচের মতো 
বার্তা প্রদর্শন করবে।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-19891" height="297" src="http://i0.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/07/61.jpg?resize=619%2C297" width="619" /><br />
আপনার বন্ধুর কাছে কল এসেছে এমন একটি পপ আপ বার্তা প্রদর্শিত হবে 
স্বয়ংক্রীয়ভাবে। সেখান থেকে কল অ্যানসার করার একটি অপশনও থাকবে। উনি কেবল 
মাউস দিয়ে অ্যানসার বাটনটিতে ক্লিক করলেই হলো। শুরু হয়ে যাবে দুজনের ভিডিও 
কলিং।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-19892" height="564" src="http://i2.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/07/16.jpg?resize=615%2C564" width="615" /><br />

ভিডিও কলিং শুরু করার আগে নিজের হেডফোন এবং ওয়েবক্যামের সেটিংস ঠিক আছে 
কিনা দেখে নিবেন। ওয়েবক্যাম ঠিক না থাকলে যেমন ভিডিও দেখা যাবেনা তেমনি 
হেডফোন ঠিক না থাকলে কথা বলার সুযোগ থাকবেনা।<br />

প্রিয় পাঠক, ফেইসবুকের নতুন এ ফিচারটি আপনার কেমন লাগছে? এটি কি গুগল 
প্লাস হ্যাংউটের কাছে হেরে যাবে নাকি বিজয়ী হবে?আপনার মতামত মন্তব্যের 
মাধ্যমে জানান দিন।<br />
বন্ধুদের জানানোর জন্য সহজেই নিচের ফেইসবুক বাটনের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন।</div>

যেভাবে ব্যবহার করবেন ফেইসবুক ভিডিও কলিং

ফেইসবুকে ভিডিও কলিং সেবাটি চালু আর এর পেছনের কিছু কথা আমি আগের পোস্টে লিখেছি। ফেইসবুক ভিডিও কলিং সম্পর্কে কতটুকু জানা হলো? আমি যতটুকু জেনে...

+ আরও পড়ুন »

উইন্ডোজের জানা-অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
কীবোর্ড শর্টকার্ট আমরা সবাই কমবেশি ব্যবহার করে থাকি। মাউস দিয়ে কাজ 
করার চাইতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কীবোর্ড দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। আমরা সবাই 
মোটামুটি কিছু না কিছু কীবোর্ড শর্টকার্ট জানি। এখানে আমার জানা প্রায় 
সবগুলো শর্টকার্ট দিলাম। দেখুন তো জানতেন<span id="more-7237"></span> কিনা?<br />

o  F1:  সাহায্য (Help)<br />

o  CTRL+ESC: Start menu চালু<br />

o  ALT+TAB: চালু করা প্রোগ্রামগুলো থেকে বাছাই<br />

o  ALT+F4: প্রোগ্রম বন্ধ করা<br />

o  SHIFT+DELETE: সরাসরি ফাইল ডিলিট করা<br />

o  Windows Logo+L: কম্পিউটার লক করা<br />

o  CTRL+C: কপি<br />

o  CTRL+X: কাট<br />

o  CTRL+V: পেস্ট<br />

o  CTRL+Z: আনডু<br />

o  CTRL+B: অক্ষর বোল্ড করা<br />

o  CTRL+U: অক্ষর আন্ডারলাইন করা<br />

o  CTRL+I: অক্ষর ইটালিক করা<br />

o  SHIFT+right click: অতিরিক্ত শর্টকাট সহ মেনু<br />

o  SHIFT+double click: বিকল্প ডিফল্ট কমান্ড<br />

o  ALT+double click: প্রোপার্টিজ প্রদর্শন<br />

o  F10: মেনু বার চালু করা<br />

o  SHIFT+F10: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে শর্টকাট মেনু<br />

o  CTRL+SHIFT+ESC: টাস্ক ম্যানেজার<br />

o  ALT+DOWN ARROW: ড্রপ ডাউন মেনু খোলা<br />

o  ALT+TAB: অন্য কোনো চালু করা প্রোগ্রামে যাওয়া ( সবগূলো প্রোগ্রাম দেখতে ALT চেপে ধরে TAB চাপুন )<br />

o  SHIFT: অটোরান বন্ধ করতে এটি চেপে ধরে রাখুন<br />

o  ALT+SPACE: মেইন উইন্ডো’র সিস্টেম মেনু দেখা<br />

o  CTRL+TAB: কোনো প্রোগ্রামের এক উইন্ডো থেকে অন্য উইন্ডোতে যাওয়া<br />

o  ALT+আন্ডারলাইন কৃত অক্ষরঃ নির্দিষ্ট মেনুতে যাওয়া<br />

o  ALT+F4: বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করা<br />

o  CTRL+F4: একাধিক ডকুমেন্ট ইন্টারফেস সহ কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা<br />

o  F2: নির্বাচিত ফাইল রিনেইম করা<br />

o  F3: ফাইল খোঁজা<br />

o  F4: অন্য কোনো ফোল্ডারে ফাইল মুভ করা<br />

o  F5: বর্তমান উইন্ডো রিফ্রেশ করা<br />

o  CTRL+A: ফোল্ডারের সবগুলো আইটেম নির্বাচন করা<br />

o  BACKSPACE: পুর্ববর্তি ফোল্ডারে যাওয়া (ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে পুর্বের পেইজ)<br />

o  Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN: Toggles high contrast on and off<br />

o  Windows Logo: Start menu<br />

o  Windows Logo+M: সব প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করা<br />

o  SHIFT+Windows Logo+M: মিনিমাইজ আনডু করা<br />

o  Windows Logo+E: Windows Explorer চালু করা<br />

o  Windows Logo+F: Files অথবা Folders খোঁজা<br />

o  Windows Logo+D: সব প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করা<br />

o  Windows Logo+TAB: টাস্কবার চক্রাকারে দেখা<br />

o  Windows Logo+Break: System Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা<br />

o  Application key: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে শর্টকাট মেনু<br />

o  Windows Logo+L: উইন্ডোজ লগ অফ করা<br />

o  Windows Logo+P: প্রিন্ট ম্যানেজার চালু করা<br />

o  Windows Logo+C: কন্ট্রোল প্যানেল চালু করা<br />

o  Windows Logo+V: ক্লিপবোর্ড চালু করা<br />

o  Windows Logo+K: Keyboard Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা<br />

o  Windows Logo+I: Mouse Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা<br />

o  Windows Logo+A: Accessibility Options চালু করা (যদি ইনস্টল করা থাকে)<br />

o  Windows Logo+SPACEBAR: ট্রান্সপারেন্ট করে ডেস্কটপ দেখা<br />

o  TAB: ডায়ালগ বক্সে পরবর্তি ট্যাবে যাওয়া<br />

o  SHIFT+TAB: ডায়ালগ বক্সে পুর্ববর্তি ট্যাবে যাওয়া<br />

o  SPACEBAR: বর্তমান কন্ট্রোল বাটন হলে ক্লিক করা , যদি অপশন হয় তবে সিলেক্ট করা<br />

o ENTER: সিলেক্টেড আইটেম ক্লিক করার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার<br />

o  ESC: Cancel বাটনের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার (কিছু কিছু ক্ষেত্রে)</div>

উইন্ডোজের জানা-অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট

কীবোর্ড শর্টকার্ট আমরা সবাই কমবেশি ব্যবহার করে থাকি। মাউস দিয়ে কাজ করার চাইতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কীবোর্ড দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। আমরা সবাই ...

+ আরও পড়ুন »

মাইক্রোসফট অফিসের এক্সক্লুসিভ কিছু টিপস

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
বর্তমানে ওয়ার্ড প্রসেসিং এর জন্য ওপেন সোর্স অফিসস্যুট গুলো জনপ্রিয়তা 
অর্জন করলেও, মাইক্রোসফট অফিসই এখনো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। আর তাই আজ 
আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সবচেয়ে জনপ্রিয় অফিস এ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম 
“মাইক্রোসফট অফিস” এর<span id="more-9983"></span> Xclusive টিপস। তো দেখুন, আর নিচে মন্তব্য করুন আপনাদের খারাপ লাগা নিয়ে….<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">১. নিয়ে যান এক্সেলের চার্ট খুব সহজেই পাওয়ার পয়েন্টে</span></h2>
প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে আমরা সাধারণত মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট ব্যবহার
 করি। এই প্রেজেন্টেশনে মাঝে মধ্যে চার্ট প্রয়োজন হয়। পাওয়ারপয়েন্ট 
থেকে চার্ট তৈরি করা যায়। তবে এক্সেলের ডাটা থেকে চার্ট ব্যবহার করা গেলে 
তাহলে পরবর্তীতে এক্সেলে পরিবর্তন করলে অটোমেটিক ভাবে পাওয়ারপয়েন্টে হলে 
ভাল, তাই না? আসুন কীভাবে করা যায় দেখি। এক্সেলে চার্ট তৈরি করুন। এবার 
উক্ত চার্ট কপি করুন। এবার পাওয়ারপয়েনটের এডিট মেনু থেকে Paste Special 
ক্লিক করুন। তাহলে একটি ডায়লগ বক্স আসবে। ডায়লগ বক্স থেকে Paste Link এবং
 Microsoft Office Excel Chart Object নির্বাচন করুন। এবার OK করুন। তাহলেই
 হবে। এখন থেকে এক্সেলে পরিবর্তন করলে অটোমেটিকভাবে পাওয়ারপয়েন্টেও 
পরিবর্তন হয়ে যাবে।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">২. ব্যবহার করুন এক্সেলের টেবিল ওয়ার্ডে</span></h2>
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় সাধারাণত ছাপার কাজে এবং এক্সেল 
ব্যবহার করা হয় হিসাবের কাজে। অর্থ্যা, দু’টির কাজই ভিন্ন। তো মাঝেমাঝে 
এক্সেলের তথ্য ওয়ার্ডের হিসাবের বা টেবিলের জন্য প্রয়োজন হয়। তখন 
এক্সেলের উক্ত হিসেবের সেল ওয়ার্ডে ব্যবহারের জন্য লিংক ব্যবহার করা যায়।
 এজন্য, এক্সেলের উক্ত সেলগুলো প্রথমে কপি করুন। এবার ওয়ার্ডে গিয়ে পেষ্ট
 করুন। পেষ্ট করা তথ্যের সাথে একটি আইকন দেখতে পাবেন। এটির উপর ক্লিক করুন।
 এখানের মেনু থেকে Keep Source Formatting and Link to Excel অথবা Match 
Destination Table Style and Link to Excel নির্বাচন করুন। তাহলে এখন থেকে 
এক্সেলের উক্ত শীটে পরিবর্তন করলে ওয়ার্ডেও পরিবর্তন হবে।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৩. এক্সেলের ওয়ার্কশীট ডিজেবল করুন</span></h2>
অন্য ব্যবহারকারি যাতে আপনার কোন তথ্য দেখতে না পারে সে আমরা পাসওয়ার্ড
 দিয়ে থাকি। এখন আপনি চাচ্ছেন পাসওয়ার্ড না দিয়ে কিভাবে দেখানো বন্ধ করা
 যায়। কোন সমস্যাই না, কীভাবে?? খুব সহজেই আপনি আপনার এক্সেলের ওয়ার্কশীট
 লুকিয়ে রাখতে পারেন। যে ফাইলটি লুকাতে চান তা খুলুন। এখন এটিকে ডিজেবল বা
 লুকাতে ভিজ্যুয়াল বেসিক এডিটর লাগবে। ভিজ্যুয়াল বেসিক এডিটরের জন্য 
Alt+F11 চাপুন, তাহলেই এটি ওপেন হবে। বামপাশের প্যানেলে যে ওয়াকবুর্ক 
লুকাতে চান তা নির্বাচন করুন। এবার Properties এর Visible থেকে 0-x 
SheetHidden বা 2 –x SheetVeryHidden নির্বাচন করুন। তাহলে উক্ত 
ওয়ার্কশীটটি আর দেখা যাবে না।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৪. সহজেই আনপ্রোটেক্ট করুন এক্সেলের ওয়ার্কবুক</span></h2>
মাইক্রোসফট এক্সেলে যারা কাজ করেন তারা নিরাপত্তার খাতিরে ওয়ার্কশীটকে 
প্রোটেক্ট করে রাখেন। আর এটিকে আনপ্রোটেক্ট করতে হলে পাসওয়ার্ড প্রয়োজন। 
এখন আপনি যদি পাসওয়ার্ডটি ভুলে যান, তখন??? সমস্যাই না। কীভাবে সমাধান???<br />

<a href="http://www.straxx.com/excel/password.xla">http://www.straxx.com/excel/password.xla</a>
 থেকে Password নামে এড-অন্সটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। এবার যে 
ওয়ার্কশীটকে আনপ্রোটেক্ট করুতে চান তা ওপেন করুন। এবার Tools মেনুতে দু’টি
 সাবমেনু পাবেন। এখানে ওয়ার্কশীট আনপ্রোটেক্ট করতে Unprotect Sheet এবং 
ওয়ার্কবুক আনপ্রোটেক্ট করতে Unprotect Workbook এ ক্লিক করুন।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৫. সহজে ডেসিমেলকে  রুপান্তর করুন রোমানে</span></h2>
মাইক্রোসফট এক্সেলে খুব সহজেই আপনি ডেসিমেল সংখ্যাকে রোমানে রূপান্তর 
করতে পারেন। এজন্য একটি সূত্র ব্যবহার করতে হবে। সূত্রটি হল 
=ROMAN(number,from). এক্ষেত্রে আপনি সংথ্যা হিসেবে ০-৩৯৯৯ পর্যন্ত ব্যবহার
 করতে পারবেন। আমরা এথন যদি ৫৭৮ এর রোমান মান বের করতে চাই তাহলে লিখতে হবে
 =ROMAN(578,0). এখানে from এর পরিবর্তে ০-৪ পযর্ন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। 
ইচ্ছা করলে কোন মান না লিখলেও চলবে। ও আরেকটা কথা, ৩৯৯৯ এর থেকে বেশি ও 
ঋণাত্মক সংখ্যার মান বের হবে না।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৬. আনডু বৃদ্ধি করুন এক্সেলের</span></h2>
মানুষের ভুল হওয়া স্বাভাবিক, তাই না? কম্পউটার ভুল করে না, কম্পিউটার 
ভুল করে কখন, মানুষ ভুল করলে, ঠিক নয় কিখ? কাজে সময় যে কোন কারণ বশতঃ 
আমাদের ভুল হতেই পারে। এর জন্য আমরা Undo কমান্ড ব্যবহার করি। এক্সেলে আনডু
 ব্যবহার করা যায় সবোর্চ্চ ১৬ বার। আপনি চাইলে আরো বৃদ্ধি করতে পারেন। 
এজন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের কোডটি কপি করে পেষ্ট করুন। তারপর Excelundo.reg 
নামে সেভ করুন।<br />

Windows Registry Editor Version 5.00<br />
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Office\10.0\Excel\Options]<br />
“UndoHistory”=dword:00000040<br />

এবার এটি চালু করুন। তাহলেই কাজ সেরেছে।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৭. তথ্য লুকান এক্সেলের</span></h2>
একটু মজা করি কী বলেন? আপনি চাচ্ছেন, আপনি সেলে লিখবেন কিন্তু কোন কিছু 
যদি না দেখা যায়, তাহলে কী রকম হবে! মজা হবে তাই না। আসুন এবার কাজে, যে 
সেলের তথ্য লুকাতে চান তা নির্বাচন করুন। এবার Format মেনু থেকে Cell… এ 
ক্লিক করুন। এখানের Number ট্যাবে যান। Category থেকে Custom নির্বাচন 
করুন। Type বক্সে লিখুন ;;; (তিনটি সেমিকোলন)। সবশেষে Ok করুন। তাহলেই খেলা
 শূরু হয়ে যাবে।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৮. বন্ধ করে দিন এক্সেলের সেল</span></h2>
একটি আগে আমরা মজা করলাম। এবার আরেকটু মজা করি। এমন যদি হয় যে, কিছু 
সেলে লেখা যায়, কিছু সেলে লেখা যায় না, তাহলে কেমন হয় বলুন তো, মজা না??
 মূল বিষয়ে আসি, চলুন তাহলে………..<br />

এক্সেলের কোন ওয়ার্কবুক অন্য কেউ যাতে কোন পরিবর্তন করতে না পারে, সে 
জন্য আমরা ওয়ার্কবুককে প্রোটেক্ট করে রাখি। এখন আপনি ইচ্ছা করলে একটা 
পদ্ধতি করতে পারেন। তা হল, যারা দেখবে তারা নির্দিষ্ট কিছু সেল ছাড়া অন্য 
কোন সেলের তথ্যের পরিবর্তন করতে পারবে না। তার মানে আপনি চাচ্ছেন, অন্যদেরও
 লেখার অনুমতি থাকা উচিত লেখার জন্য। উক্ত কাজ করতে,<br />

Tools মেনু থেকে Protection এর Allow Users to Edit Ranges এ ক্লিক 
করুন। এবার New বাটনে ক্লিক করুন। যে যে সেলগুলোর অনুমতি দিবেন সেগুলো 
নির্বাচন করে Ok করুন। এবার Protect Sheet বাটনে করলে একটি ডায়লগ বক্স 
আসবে। উপরের দিকে Protect Worksheet and contents of locked cells এবং 
নিচের দিকে Select locked cells এবং Select unlocked cells চেক করুন। এবার 
পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok, Ok করুন। তাহলেই আসল মজা বুঝবেন।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">৯. অফিস ২০০৭ এর নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য</span></h2>
মাইক্রোসফট অফিসের সর্বশেষ সংরক্ষণ হল অফিস ২০০৭। যারা আগে মাইক্রোসফটের
 পূর্ববর্তী সংরক্ষণগুলো ব্যবহার করছেন, তারা অবশ্য এটিকে দেখলে চিনতেই 
পারবেন না, যে এটি আপনাদের মাইক্রোসফট অফিস। অফিসের পূববর্তী সংরক্ষণগুলো 
দেখতে একরকম হলেও এটি একদম পুরো ভিন্ন। যারা এটি ব্যবহার করতে কষ্ট বা 
বিরক্তবোধ করেন তারা ইউবিটমেনু সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। 
সফটওয়্যারটি <a href="http://www.ubit.ch/software/ubitmenu-languages">ডাউনলোড</a> করতে এখানে ক্লিক করুন। ইনস্টল করলে দেখবেন Menu নামে একটি ট্যাব এসেছে। এখানে ক্লিক করুন। তাহলেই সব বুঝেবন।।<br />

<h2>
<span style="color: #003366;">১০. আসল মজা তো এখানেই</span></h2>
অফিস ২০০৭ কে তো একদম পুরোপুরি পরিবর্তন করা হয়েছে। এর নতুন নতুন 
ফিচারগুলো আসলেই খুব সুন্দর। অফিস ২০০৭ এর অন্যতম চমক হচ্ছে শব্দ যোগ করা। 
কি রকম? এ যেমন- কপি, কাট, পেষ্ট, আনডু, রিডু, সেভ ইত্যাদি করার সময় যদি 
আপনাকে বিভিন্ন শব্দ শোনায় তাহলে আসলেই খুবই মজা হবে। এজন্য আপনাকে একটি 
এড-অন্স ডাউনলোড করতে হবে। এড-অন্সটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। অফিস ২০০৭ 
খুলুন। এবার Microsoft Office Button থেকে নিচের Word Options এ যান। এখানে
 Advanced অপশনে যান। নিচের General ট্যাবে Provide feedback with sounds 
চেক করে Ok করুন। এই পরির্তন একসাথে অন্যান্য প্যাকেজে হয়ে যাবে। মানে হল,
 এক্সেল, একসিস, পাওয়ারপয়েন্ট, পাবলিশার ইত্যাদি।।<br />

যাক আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কারণ আমার এই অহেতুক পোষ্টটির জন্য। যাক কে কতোটুকু বিরক্ত হয়েছেন তা না বলে কিন্তু যাবেন না।<br />

আবারও ধন্যবাদ………</div>

মাইক্রোসফট অফিসের এক্সক্লুসিভ কিছু টিপস

বর্তমানে ওয়ার্ড প্রসেসিং এর জন্য ওপেন সোর্স অফিসস্যুট গুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করলেও, মাইক্রোসফট অফিসই এখনো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। আর তাই ...

+ আরও পড়ুন »

উইন্ডোজের বহুল ব্যবহৃত কিছু কিবোর্ড শর্টকাট

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আমাদের দেশে কম্পিউটারের বহুল প্রচলন হয়েছে বেশ অনেক দিন হল। বর্তমানে 
এই যন্ত্রটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। নানা কর্ম 
সম্পাদনে দক্ষ এই যন্ত্র এখন আর বিস্ময়ের কোন বস্তু নয় বরং প্রাত্যহিক 
জীবনেরই অংশ। কম্পিউটারের সাহায্যে নানা<span id="more-11018"></span> কর্ম
 সহজে সম্পাদনের জন্য আমরা নানা short code ব্যবহার করি যা আমরা অনেকেই 
জানি। তারপরেও নতুন বাবহারকারিদের কথা মাথাই রেখে আমার এই ছোট পোস্ট।<br />

<img alt="" class="aligncenter" height="273" src="http://i1.wp.com/www.bigganprojukti.com/wp-content/uploads/2011/02/2011-02-22_151248.jpg?resize=312%2C273" width="312" />আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে। জটিলতা এড়াতে পোস্টের বাকি অংশ ইংলিশে থাকল। ভালো থাকবেন।<br />

<table border="0" cellpadding="0"><tbody>
<tr>
<td><strong>Press</strong></td>
<td><strong>To</strong></td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+C</td>
<td>Copy.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+X</td>
<td>Cut.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+V</td>
<td>Paste.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+Z</td>
<td>Undo.</td>
</tr>
<tr>
<td>DELETE</td>
<td>Delete.</td>
</tr>
<tr>
<td>SHIFT+DELETE</td>
<td>Delete selected item permanently without placing the item   in the Recycle Bin.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL while dragging an item</td>
<td>Copy selected item.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+SHIFT while dragging an item</td>
<td>Create shortcut to selected item.</td>
</tr>
<tr>
<td>F2</td>
<td>Rename selected item.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+RIGHT ARROW</td>
<td>Move the insertion point to the beginning of the next   word.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+LEFT ARROW</td>
<td>Move the insertion point to the beginning of the previous   word.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+DOWN ARROW</td>
<td>Move the insertion point to the beginning of the next   paragraph.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+UP ARROW</td>
<td>Move the insertion point to the beginning of the previous   paragraph.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+SHIFT with any of the arrow keys</td>
<td>Highlight a block of text.</td>
</tr>
<tr>
<td>SHIFT with any of the arrow keys</td>
<td>Select more than one item in a window or on the desktop,   or select text within a document.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+A</td>
<td>Select all.</td>
</tr>
<tr>
<td>F3</td>
<td>Search for a file or folder.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+ENTER</td>
<td>View properties for the selected item.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+F4</td>
<td>Close the active item, or quit the active program.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+Enter</td>
<td>Displays the properties of the selected object.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+SPACEBAR</td>
<td>Opens the shortcut menu for the active window.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+F4</td>
<td>Close the active document in programs that allow you to   have multiple documents open simultaneously.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+TAB</td>
<td>Switch between open items.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+ESC</td>
<td>Cycle through items in the order they were opened.</td>
</tr>
<tr>
<td>F6</td>
<td>Cycle through screen elements in a window or on the   desktop.</td>
</tr>
<tr>
<td>F4</td>
<td>Display the Address bar list in My Computer or Windows   Explorer.</td>
</tr>
<tr>
<td>SHIFT+F10</td>
<td>Display the shortcut menu for the selected item.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+SPACEBAR</td>
<td>Display the System menu for the active window.</td>
</tr>
<tr>
<td>CTRL+ESC</td>
<td>Display the <strong>Start</strong> menu.</td>
</tr>
<tr>
<td>ALT+Underlined letter in a menu name</td>
<td>Display the corresponding menu.</td>
</tr>
<tr>
<td>Underlined letter in a command name on an open menu</td>
<td>Carry out the corresponding command.</td>
</tr>
<tr>
<td>F10</td>
<td>Activate the menu bar in the active program.</td>
</tr>
<tr>
<td>RIGHT ARROW</td>
<td>Open the next menu to the right, or open a submenu.</td>
</tr>
<tr>
<td>LEFT ARROW</td>
<td>Open the next menu to the left, or close a submenu.</td>
</tr>
<tr>
<td>F5</td>
<td>Refresh the active window.</td>
</tr>
<tr>
<td>BACKSPACE</td>
<td>View the folder one level up in My Computer or Windows Explorer.</td>
</tr>
<tr>
<td>ESC</td>
<td>Cancel the current task.</td>
</tr>
<tr>
<td>SHIFT when you insert a CD into the CD-ROM drive</td>
<td>Prevent the CD from automatically playing.</td></tr>
</tbody></table>
</div>

উইন্ডোজের বহুল ব্যবহৃত কিছু কিবোর্ড শর্টকাট

আমাদের দেশে কম্পিউটারের বহুল প্রচলন হয়েছে বেশ অনেক দিন হল। বর্তমানে এই যন্ত্রটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। নানা কর্ম স...

+ আরও পড়ুন »

ফায়ারফক্স এর দারুন কিছু টিপস এবং কিবোর্ড শর্টকার্ট

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ফায়ারফক্স হল আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ওয়েব  ব্রাউজার। ব্রাউজারের দুনিয়ায় 
অনেক ব্রাউজার আছে তবে তাদের চেয়ে ফায়ারফক্স  সবথেকে ভাল। কারণ এর ফিচার 
অন্যসব ব্রাউজার থেকে অনেক বেশী। আমি ফায়ারফক্স  ব্যাবহার করছি প্রায় আড়াই 
বছর ধরে। ফায়ারফক্স<span id="more-21500"></span> ১.০ রিলিজ পেয়েছে ২০০৪ 
সালে।  তো এই ফায়ারফক্স ব্যাবহার করতে গিয়ে আমি কিছু ট্রিক্স আবিষ্কার 
করেছি। আজ  সেগুলো আপনাদের সামনে প্রকাশ করলাম।<br />

এই গুলোই হলো ফায়ারফক্স এর সেই ট্রিক্স:<br />

<ul style="text-align: justify;">
<li>স্ক্রিনে  অনেক জায়গা রাখতে চাইলে- View>Toolbar>Customize> 
এবার ক্লিক  করুন Use small icons এ। দেখুন আপনার স্ক্রিনে অনেক জায়গা বেড়ে
 গেছে।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
<br /></div>
<div style="text-align: justify;">
কিছু কী-বোর্ড শর্টকাট:</div>
<ul style="text-align: justify;">
<li>পেজের নিচের দিকে আসতে চাইলে- Spacebar প্রেস করুন।</li>
<li>পেজের উপরের দিকে আসতে চাইলে- Shift + Spacebarপ্রেস করুন।</li>
<li>ওয়েব পেজে কোন কিছু খুজতে চাইলে- Ctrl + F প্রেস করুন।</li>
<li>পরের শব্দ খুজতে চাইলে- Alt + Nপ্রেস করুন।</li>
<li>কোন কিছু বুকমার্ক করতে চাইলে- Ctrl + D প্রেস করুন।</li>
<li>নতুন ট্যাব খুলতে চাইলে- Ctrl + T প্রেস করুন।</li>
<li>সরাসরি সার্চ বক্স এ যেতে চাইলে- Ctrl + K প্রেস করুন।</li>
<li>সরাসরি এ্যাডড্রেস বার এ যেতে চাইলে Ctrl + L প্রেস করুন।</li>
<li>লেখাকে বড় করতে চাইলে- Ctrl + =প্রেস করুন।</li>
<li>লেখাকে ছোট করতে চাইলে- Ctrl + – প্রেস করুন।</li>
<li>ট্যাব বন্ধ করার জন্য- Ctrl + Wপ্রেস করুন।</li>
<li>রিলোড অথবা রিফ্রেস এর জন্য- F5প্রেস করুন।</li>
<li>হোম পেজে যেতে চাইলে- Alt + Homeপ্রেস করুন।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
<br /></div>
<div style="text-align: justify;">
সয়ংক্রিয়  ভাবে ওয়েব পেজের নাম বসাতে 
গেলে- ধরুন techwithu একটি সাইটের নাম এখন এর  আগে www এবং পরে যদি 
.com/.net/.org থাকে তাহলে যা করবেন।</div>
<ul style="text-align: justify;">
<li>Shift + Enter- .Net এর জন্য।</li>
<li>Ctrl + Enter<strong>- .</strong>Com এর জন্য।</li>
<li>Ctrl + Shift + Enter<strong>- .</strong>Org এর জন্য।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
<br /></div>
<div style="text-align: justify;">
আগের ট্যাব অথবা পরের ট্যাব গুলোতে নেভিগেট করতে-</div>
<ul style="text-align: justify;">
<li>Ctrl + Tab<strong>- </strong>সামনের ট্যাব এ যেতে।</li>
<li>Ctrl + Shft + Tab<strong>-</strong> পেছনের ট্যাব এ আসতে।</li>
<li>Ctrl +1-9<strong>- </strong>যদি আপনার ৯টা ট্যাব খোলা থাকে তাহলে ১ থেকে ৯নং ট্যাবে যাওয়ার জন্য।</li>
</ul>
<div style="text-align: justify;">
যদি History থেকে কোন পেজকে ডিলিট করতে চান তাহলে এ্যাডড্রেস বার থেকে পেজটি সিলেক্ট করে শুধু ডিলিট কি প্রেস করুন।</div>
</div>

ফায়ারফক্স এর দারুন কিছু টিপস এবং কিবোর্ড শর্টকার্ট

ফায়ারফক্স হল আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ওয়েব ব্রাউজার। ব্রাউজারের দুনিয়ায় অনেক ব্রাউজার আছে তবে তাদের চেয়ে ফায়ারফক্স সবথেকে ভাল। কারণ এর ফিচার ...

+ আরও পড়ুন »

এতে সদস্যতা: পোস্টগুলি ( Atom )